ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৩ মে, ২০১৫

র’এর সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ার করল চীন

পাক-চীন অর্থনৈতিক করিডর প্রকল্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’এর সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে ইসলামাবাদকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে বেইজিং। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাক এক পদস্থ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে দেশটির একটি সংবাদ মাধ্যম এ খবর দিয়েছে। পাক-অর্থনৈতিক করিডরের সন্দেহজনক রুট পরিবর্তন নিয়ে দেশটিতে যখন অসন্তোষ ধূমায়িত হচ্ছে তখন এ হুঁশিয়ারি দিল চীন।
এ হুঁশিয়ারি বার্তায় বলা হয়েছে, বেলুচিস্তান প্রদেশের ভেতর দিয়ে পাক-চীন অর্থনৈতিক করিডরের তিন হাজার কিলোমিটার রুট চলে গেছে। ফলে প্রদেশটিতে তৎপর সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে।
এ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বলেছেন, পাকিস্তানের বৈরী অনেক গোয়েন্দা সংস্থা নাশকতামূলক তৎপরতা চালানোর জন্য বেলুচিস্তানে তৎপর সন্ত্রাসীদের সমর্থন যোগাতে পারে। এ প্রকল্পে নাশকতা তৎপরতা চালানোর চেষ্টা ‘র’ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাকিস্তান বৈরী গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ‘র’ একযোগে কাজ করছে বলে ইসলামাবাদকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে বেইজিং।
এদিকে, পাক-চীন অর্থনৈতিক করিডর প্রকল্পে ১৫ হাজারের বেশি চীনা কর্মী কাজ করছেন। এ ছাড়া, পাকিস্তানে ২১০টি চীনা প্রকল্পে কর্মরত রয়েছেন আট হাজারের বেশি চীনা কর্মী ।
গোয়াদার প্রকল্পের নিরাপত্তার জন্য নয় ব্যাটেলিয়ন অর্থাৎ আট হাজারের বেশি সেনা সদস্য নিয়ে বিশেষ নিরাপত্তা বিভাগ গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া, আধা সামরিক বাহিনীদের প্রায় নয় হাজার সদস্য নিয়ে গঠিত আরো একটি বাহিনী সেনাদের এ কাজে সহায়তা করবে।
এপ্রিল মাসে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং’এর ইসলামাবাদ সফরকালে ২৮০০ কোটি ডলারের ৫০টির বেশি চুক্তি সই করেছে পাকিস্তান-চীন। এ সব চুক্তির বেশির ভাগই পাকিস্তানের বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিগুলোকে ঋণ দেয়া সংক্রান্ত হলেও এর মধ্যে ছয়টি রয়েছে অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প। এ সব প্রকল্প চীনের পশ্চিমাঞ্চলকে পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী পূর্বাঞ্চলীয় বাণিজ্যিক করিডরের কাজকে ত্বরান্বিত করবে। আগামী বছরের শেষ নাগাদ এ করিডরকে ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে চাইছে চীন।- রেডিও তেহরান (ঢাকার নিউজ এর সৌজন্যে )

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন