ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

ভয়ংকর অপকর্মে বেরিয়ে আসছে ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীসহ বড় বড় নেতাদের নাম


দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, নিয়োগ বাণিজ্য, ব্যাংক ডাকাতি, মানব পাচার ও অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়সহ বিভিন্ন ভয়ংকর অপকর্মে বেরিয়ে আসছে ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীসহ বড় বড় নেতাদের নাম 
দেশব্যাপী আওয়ামী লীগের লুটতরাজের মহোৎসব চলছে। দুর্নীতি, ব্যাংক ডাকাতি, লুটপাট, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, অপহরণ, নিয়োগ বাণিজ্য, যৌন হয়রানিসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠন। লুটপাটের কারণে মতাসীন আওয়ামী লীগে গত সাড়ে ছয় বছরে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত অনেক নেতার ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে। ফুলেফেঁপে উঠেছে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য। অল্প দিনেই তারা ব্যাংক, বীমা, লিজিং কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়, টেলিভিশন, পাওয়ার প্লান্ট, গ্যাস প্লান্টসহ বিভিন্ন শিল্প কল-কারখানায় মালিক বনে গেছেন। 
ব্যাংক ডাকাতি, মানব পাচার ও অপহরণসহ বিভিন্ন ভয়ংকর অপকর্মে আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতাকর্মী থেকে এমপি-মন্ত্রীদের নাম চলে আসছে পুলিশি তদন্তে। মানব পাচারের মতো ভয়াবহ ঘটনায় আওয়ামী লীগের এমপি বদিসহ ক্ষমতাসীন দলের গডফাদারদের নাম পেয়েছে পুলিশ। 
শেয়ার বাজার কেলেংকারি, কুইক রেন্টাল কেলেংকারি, সোনালী ব্যাংক কেলেংকারি, বেসিক ব্যাংক কেলেংকারিতে বেরিয়ে এসেছে সরকারের মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের নাম। : 
জানা যায়, ২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত সরকারের সহায়তায় আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর শেয়ার বাজার কেলেংকারি, হলমার্ক কেলেংকারি, ডেসটিনি কেলেংকারি, সোনালী ব্যাংক কেলেংকারি, বেসিক ব্যাংক কেলেংকারি, পদ্মা সেতু কেলেংকারি, পাওয়ার প্লান্ট দুর্নীতিসহ টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজিসহ লুটতরাজের মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি দুর্নীতি করে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী ও এমপি-মন্ত্রীরা। দুর্নীতির মাধ্যমে তারা সহজে ব্যাংক, বীমা, লিজিং কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়, টেলিভিশন, পাওয়ার প্লান্ট, গ্যাস প্লান্টসহ বিভিন্ন শিল্প কল-কারখানায় মালিক হয়ে গেছেন। এছাড়া স্ত্রী কিংবা আত্মীয়স্বজনের নামেও রয়েছে মালিকানা নিয়েছেন। আবার কেউ কেউ প্রতিষ্ঠানের লাইন্সেন্স পাওয়ার পর মালিকানা বিক্রি করে দিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সুইস ব্যাংকসহ বিদেশে বিভিন্নব্যাংকে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ টাকা পাচার হয় বলেও প্রতিবেদন বের হয়। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনী হলফনামায় বেরিয়ে আসে এমপি-মন্ত্রীদের হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি ও সম্পদের তালিকা। দুর্নীতির কারণে ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রী-এমপিদের আইওয়াশ করতে দুদকেও ডাকা হয়। দুয়েকজন ছাড়া বাকিরা পার পেয়ে যান। উৎসঃ ফেসবুক

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন