ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

বাংলাদেশে নির্বাচনে উচ্চ মাত্রায় প্রতারণা ও কারচুপি হয়েছে: বৃটিশ সরকারের পর্যালোচনা


বৃটিশ সরকারের এক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গত বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চে অনুষ্ঠিত জাতীয় ও উপজেলা পর্যায়ের নির্বাচনে উচ্চ মাত্রার প্রতারণা ও কারচুপি হয়েছে। ওই নির্বাচনের কঠোর সমালোচনা করে যুক্তরাজ্য সরকারের এক নির্বাচন বিশেষজ্ঞ পর্যালোচনার ওই প্রতিবেদনে নির্বাচন কমিশনের অভ্যন্তরে স্বচ্ছতা ও স্বাধীনতার অভাবের বিষয়টিও তুলে ধরেন। মূলত বাংলাদেশের জাতীয় ও উপজেলা পর্যায়ের দু’ টি নির্বাচন পর্যালোচনার জন্য ওই বিশেষজ্ঞকে নিয়োগ দিয়েছিল বৃটিশ সরকার। তবে তার পর্যালোচনা প্রতিবেদন জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি। কিন্তু ওই বিশেষজ্ঞের মতামতের সংক্ষিপ্ত অংশ একটি লাখ লাখ ডলারের প্রকল্পের বার্ষিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করতে দাতাসংস্থার অর্থায়নে ও ইউএনডিপির ব্যবস্থাপনায় ওই প্রকল্প নেয়া হয়েছিল। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে বার্ষিক ওই পর্যালোচনা প্রতিবেদন লিখেছে যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগ (ডিএফআইডি)। সম্প্রতি প্রতিবেদনটি ডিএফআইডি’র ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ইংরেজি দৈনিক নিউ এইজের একটি প্রতিবেদনে এমনটি লিখেছেন সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান।
প্রতিবেদনে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপক সমালোচনা করা হয়েছে। সেখানে ওই বিশেষজ্ঞকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রক্রিয়া ক্রমেই বেশি সমস্যাবহুল হয়ে উঠছে। নির্বাচনে খুবই উচ্চ মাত্রার প্রতারণা ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন কমিশন বর্ধিষ্ণু সমস্যাগুলো স¤পর্কে যথেষ্ঠ ব্যবস্থা নেয়নি। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করেনি। নির্বাচন কমিশন কার্যত নির্বাহি বিভাগ থেকে শুরু করে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পৃথক করে দিয়েছে। ফলে কার্যত প্রতিষ্ঠানটি লজিস্টিক সেবা সরবরাহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা ও পর্যাপ্ত আইনি সুরক্ষার অভাবে পদ্ধতিগত সমস্যা তৈরি হয়েছে। এর অর্থ, রাজনৈতিকভাবে ও পরবর্তীতে আইনিভাবে নজর না দিলে সমস্যাগুলো কেবল বাড়বে। নির্বাচন কমিশনের নেতৃত্বের সিদ্ধান্তের ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে কারিগরি সহায়তার প্রভাব বিপদজনকভাবে সীমিত হয়ে গেছে। 
তাজা খবর এর সৌজন্যে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন