ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ২৩ মে, ২০১৫

চবিতে ক্রিকেট খেলা নিয়ে সংঘর্ষ : ছাত্রলীগের হামলা, লুটপাট: আহত ২০

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আলাওল হল এবং স্যার এ এফ রহমান হলে হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ২০ শিক্ষার্থীরা। ভাঙচুর করা হয়েছে দুই হলের শতাধিক কক্ষ। এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, মোবাইল, ক্যামেরাসহ জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। ভাঙচুর করার জানালার কাঁচ ঢুকে আহত হয় পাঁচ ছাত্রলীগ কর্মী। ছাত্রলীগের হামলায় আহত হয় দুই হলের অন্তত ১৬ জন শিক্ষার্থী।
ক্রিকেট খেলা নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ছাত্রলীগ ও শিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। শুক্রবার বিকেল ৪টায় শুরু হওয়া সংঘর্ষ পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাওল ও এ এফ রহমান হলে বিস্তার লাভ করে।
বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফ বলেন, ‘ঘটনাটি কারা কেন ঘটিয়েছে সেটি এখনো পরিষ্কার নয়। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী খোয়া যাওয়ার বিষয়টি আমরা শুনেছি। এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হাটহাজারী সার্কেল এএসপি আফম নিজাম উদ্দিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেয়েছে। পুলিশের সামনে কোন কিছু লুটপাট হয়নি। তবে শিক্ষার্থীরা লুটপাটের বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছে। এ বিষয়ে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিবো।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল ৪টার দিকে আলাওল হলের সামনে এসে চিৎকার শুরু করে ছাত্রলীগের ৫-৬ জন নেতাকর্মী। এর কিছুক্ষণ পর ছাত্রলীগের ৩০-৩৫ জন নেতাকর্মী আলাওল হলের ভেতরে রামদা, লোহার পাইপ নিয়ে ঢুকে পড়ে। শুরু করে ভাঙচুর, লুটপাট। এ সময় বিভিন্ন কক্ষে থাকা শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা, নগদ টাকাসহ মালামাল লুট করে নিয়ে যায় তারা। আলাওল হলে ভাঙচুর শেষে বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা স্যার এএফ রহমান হলে হামলা চালায়। এই হলের প্রায় অর্ধশত কক্ষ ভাঙচুর করে তারা। তাদের ভাঙচুরের হাত থেকে বাদ যায়নি সাংবাদিকদের কক্ষও। এফ রহমান হলের ৩১০ নম্বর রুমের কক্ষ ভেঙে ল্যাপটপ নিয়ে যায়।
এদিকে হামলার সময় জানালার কাঁচ ভাঙতে গিয়ে আহত হয় ছাত্রলীগ কর্মী হাসান, এসএম মাসুম খান, সানি। ছাত্রলীগের হামলায় আহত সাধারণ শিক্ষার্থীরা হলেন- লোক প্রশাসন বিভাগের মির্জা ও জাবেদ, সাংবাদিকতা বিভাগের রায়হান বকুল, ম্যানেজম্যান্ট বিভাগের রুকন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মোক্তার খান ও সাইফুল ইসলাম, ইসলামের ইতিহাস শামীম চেীধুরী, এদিকে সময় শাহ আমানত হলের সামনে একটি কটেজের ভেতর হামলা চালিয়ে ১০ শিক্ষার্থীকে আহত করেছে ছাত্রলীগ। এ সময় ছাত্রশিবির কর্মী হাফিজুল্লাহ ও শাহ জালাল গুরুতর আহত হয়। তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিশ্ব: শিবিরের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা আকষ্মিক দুটি হলে হামলা চালায়। এ সময় উজ্জল, বদিউজ্জামান, আবু সাইদ ইমনসহ শিবিরের ১০ নেতাকর্মী আহত হয়।’
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রিদুয়ান হাসনাত শরীফ বলেন, ‘এফ রহমান হলের ১২৪ নম্বর কক্ষে আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ অস্ত্রধারী কিছু শিক্ষার্থী এসে আমার কক্ষে প্রবেশ করে ল্যাপটপটি নিয়ে যায়।
শীর্ষ নিউজ ডট কম

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন