ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা সহজেই কাউকে ক্ষমা করে দেই

আওয়ামী লীগ ১৯৭৪ এ বাকশাল কায়েম করেছিলেন । সারা দেশে একটাই দল থাকবে আর তা হচ্ছে বাকশাল । সেই দিন বাকশালের কবলে পড়ে আওয়ামী লীগকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো । মাত্র ৪ টি পত্রিকা ছাড়া সকল পত্রিকাও নিষিদ্ধ । মানুষ স্বাধীন দেশে হয়ে গেলেন পরাধীন । বলা যাবে না , লিখা যাবে না এমন এক ভয়াবহ পরিস্থিতি।
জাতির মুক্তির লক্ষে সেইদিন বাংলার বাঘ , আমাদের সার্বভৌমত্বএর অতন্দ্র প্রহরী বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর কিছু দামাল ছেলে অস্র হাতে নিয়ে প্রতিবাদ করে বাংলাদেশ থেকে স্বৈরাচারী , বাকশালী মতবাদের চৌদ্দগুষ্টিকে কবরে পৌঁছে দিয়েছিলেন ।
পরবর্তীতে ক্ষমতার পালাবদলে সেনা নায়ক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করে বাংলাদেশের লেডী হিটলার খ্যাত হাছিনাকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিলেন ।
১৯৮১ সালের ১৭ই মে হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। মায়াকান্না দিয়ে , ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে ( মাথায় পট্টি , হাতে তাসবিহ ) মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ক্ষমতায় এসে বাংলার মানুষকে আবারো ফিরিয়ে দিলেন সেই ১৯৭৪ এর দুর্ভিক্ষ সহ সেই পুরানো বাকশাল ।
আমরা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে আমরা সহজেই কাউকে ক্ষমা করে দেই । একটু কান্না অথবা আমাদের দুর্বল যায়গায় আঘাত করলেই আমরা ভুলে যাই বাকশাল আমাদের জাতীয় শত্রু ।
১৯৮১ সালের এই দিনটা (প্রত্যাবর্তন দিবস ) যদি আমাদের ইতিহাসে না আসতো তবে হয়তো আজ বাংলাদেশকে আমরা মালয়েশিয়া / সিঙ্গাপুর হতে দেখতাম ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন