ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

সমুদ্রের মাঝে মৃত্যুর প্রহর গোনা ৮ 'হাজার বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গা। বেঁচে থাকার জন্য নিজের মূত্রপান করছেন

সমুদ্রের উত্তপ্ত তরঙ্গমালার মাঝে ছোট ট্রলারে ভাসতে ভাসতে মৃত্যুর প্রহর গোনা ৮ 'হাজার বাংলাদেশীও রোহিঙ্গা।বেঁচে থাকার জন্য নিজের মূত্রপান করছেন
থাইল্যান্ডের উপকুলে আন্দামান সাগরে নৌকায় ভাসতে থাকা রোহিঙ্গা মুসলিমরা খাদ্য ও পানির
অভাবে এখন এমনই ভয়ংকর দুর্দশার মধ্যে আছে যে, তাদের বেঁচে থাকার জন্য নিজেদের মূত্র পান করতে হচ্ছে। বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। থাইল্যান্ড উপকূলের অদূরে আন্দামান সাগরে মাছ ধরার একটি ট্রলারে ৬'হাজার বাংলাদেশীও রোহিঙ্গা এক সপ্তাহ ধরে খাদ্য ও পানীয়ের অভাবে নিজেদের মূত্র পান করে বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করছেন। ওই নৌকায় দশজন মারা গেছে ।
একটি নৌকার খবর নিয়ে জানা যায় ৩৫০ জনের মত নারী, পুরুষ, শিশু গাদাগাদি করে আছে। অধিকাংশই রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা জানিয়েছেন, দুমাস ধরে তারা এই ট্রলারে রয়েছেন। কিন্তু কয়েকদিন আগে নৌকার চালক এবং কর্মচারীরা ইঞ্জিন অকেজো করে পালিয়ে গেলে পরিস্থিতি সঙ্গীন হয়ে পড়ে। যখন একটি ইঞ্জিনের জলযানে করে ট্রলারটির কাছাকাছি যান, তখন ট্রলারটি থেকে খাবার এবং পানি চেয়ে লোকজন আকুতি করছিল।
সংবাদদাতা বলছেন তিনি পরিস্কার দেখতে পাচ্ছিলেন লোকজন বোতলে ভরা নিজেদের মূত্র পান করছিল।
জনাথন হেডের নিজের জন্য যে পানির বোতল ছিল তিনি সেগুলো ট্রলারটিতে ছুড়ে মারেন। থাইল্যান্ড এবং মালয়েশিয়ার উপকুল রক্ষীরা সম্প্রতি শক্ত অবস্থান নেওয়ায় মানব পাচারকারিরা উপকুলের কাছাকাছি গিয়ে নৌকা থেকে সটকে পড়ছে। ফলে অনেকগুলো নৌকায় কয়েক হাজার মানুষ দিনের পর দিন সাগরে ভাসছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার হিসাবে এ সংখ্যা আট হাজারের মত হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন