ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

আদিবাসী গারো তরুণীকে গণধর্ষণের লোমহর্ষক ঘটনার সাথে জড়িত দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করার আহ্বান


গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানী ঢাকার কুড়িল বাসস্ট্যান্ড থেকে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে চলন্ত বাসের মধ্যে আদিবাসী গারো তরুণীকে গণধর্ষণের লোমহর্ষক ঘটনার সাথে জড়িত দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডা: শফিকুর রহমান আজ ২৪ মে ’১৫ নিম্নোক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেনঃ-
“গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানী ঢাকার কুড়িল বাসস্ট্যান্ড থেকে এক আদিবাসী গারো তরুণীকে দুর্বৃত্তরা মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে চলন্ত মাইক্রোবাসের মধ্যে গণধর্ষণ করেছে। এ নির্মম ঘটনার নিন্দা জানানোর কোন ভাষা নেই। এ ঘটনার দ্বারা দেশের নারী সমাজকে অপমানিত করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত দুর্বৃত্তরা মানুষ নামের কলংক। বর্তমান সরকারের আমলে দেশের আইনÑশৃংখলা পরিস্থিতির যে মারাত্মক অবনতি ঘটেছে এ কলংকিত ঘটনা তারই জলন্ত প্রমাণ। দেশে আজ খুন, ধর্ষণ, ডাকাতি, ছিনতাই, গুম, হত্যা, অপহরণ সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে। দেশের মানুষের জান-মাল ও ইজ্জত-আবরুর কোন নিরাপত্তা নেই। অথচ দেশের মানুষের জানমাল ও ইজ্জত-আবরুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে সরকার সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। 
সরকার আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। ফলে হত্যা, গুম, অপহরণ ও মানুষের বাড়ি-ঘরে লুটতরাজ অব্যাহতভাবে সংঘটিত হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অপরাধ নির্মূলের পরিবর্তে রাজনৈতিক নেতা-কর্র্মীদের হয়রাণি করার কাজেই ব্যস্ত। এ কারণেই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটছে। এ জন্য সরকারই দায়ী। 
গত ১লা বৈশাখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্ত্বরে প্রকাশ্য দিবালোকে নারীদের উপর দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ার কারণেই দেশে নারী হত্যা, নারী ধর্ষণ ও অপহরণ, গুম, খুন আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। 
দেশের জনগণের জানমাল ও ইজ্জত-আবরুর নিরাপত্তা বিধানসহ নারী সমাজের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আদিবাসী গারো তরুণীকে গণধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িত দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলকভাবে শাস্তি প্রদান করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন