ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

১১ বছরেই স্নাতক তানিষ্ক! হতে চাই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট

আমেরিকাকে চমকে দিল তানিষ্ক অ্যাব্রাহাম৷‌ স্যাক্রামেন্টো, ক্যালিফোর্নিয়ার এই ইন্দো-মার্কিন কিশোর বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করে মাত্র ১১ বছর বয়সে স্নাতক হয়েছে স্যাক্রামেন্টোর আমেরিকান রিভার কলেজ থেকে৷‌ সেই সঙ্গে অঙ্ক, বিজ্ঞান এবং বিদেশি ভাষায় তিনটে বাড়তি ডিগ্রি৷‌ রিভার কলেজ প্রথমে জানিয়েছিল, তানিষ্কই তাদের এবছরের সবথেকে কমবয়সি স্নাতক৷‌ কিন্তু কলেজের রেকর্ড খতিয়ে দেখে তারা ফের জানাল, শুধু এবছর নয়, কলেজের ইতিহাসে আর কেউ এত কম বয়সে স্নাতক হয়নি৷‌ অবশ্য এমন তাক লাগিয়ে দেওয়া তানিষ্কের এই প্রথম নয়৷‌ গত বছর আমেরিকার কনিষ্ঠতম হাই স্কুল গ্র্যাজুয়েট হয়ে গোটা দেশের নজর কেড়েছিল সে৷‌ অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন খোদ প্রেসিডেন্ট ওবামা৷‌ বাড়িতে থেকে তানিষ্কের এই উঁচু ক্লাসের পড়াশোনার শুরু মাত্র সাত বছর বয়স থেকে৷‌ বেশি ‘আই কিউ’ওয়ালা লোকেদের যে বিখ্যাত ক্লাব ‘মেনসা’, চার বছর বয়স থেকে তার সদস্য তানিষ্ক৷‌ এবার স্নাতক হওয়ার পর টিভি চ্যানেলগুলোর কৌতুহলের জবাবে লাজুক মুখে বলেছে, এ আর কী এমন বড় ব্যাপার!
তানিষ্কের মা তাজি অ্যাব্রাহাম জানিয়েছেন, সেই কিন্ডারগার্টেনে পড়ার সময় থেকেই তানিষ্ক ওর ক্লাসের অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকত৷‌ সেই শুরু৷‌ দিনে দিনে অবস্হা এমন হল যে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে এনে বাড়িতেই পড়াশোনা শুরু করাতে হল, কারণ সহপাঠীরা ওর মেধার সঙ্গে পেরে উঠত না৷‌ কলেজে পড়তেও ওর তুলনায় বয়সে অনেক বড় সহপাঠীদের কেউ কেউ ওর ব্যাপারে অস্বস্তিতে থাকত৷‌ তবে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই খুশি ছিল একজন ক্ষুদে সহপাঠী পেয়ে৷‌ বড় হয়ে কী হতে চাও? সাংবাদিকদের অবধারিত প্রশ্নে তানিষ্কের অপ্রত্যাশিত জবাব, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট৷‌ তবে তার আগে ডাক্তার৷‌ তারও আগে চিকিৎসাবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করতে চাই৷‌ নিজের গ্র্যাজুয়েশন ক্যাপের গায়ে তানিষ্ক লিখে রেখেছে ‘টয় স্টোরি’ ছবি থেকে ওর প্রিয় উদ্বৃতি– ‘টু ইনফিনিটি অ্যান্ড বিয়ন্ড’৷‌ অনন্তের পরেও কী আছে, খুঁজতে চায় তানিষ্ক অ্যাব্রাহাম!-আজকাল, কলকাতা

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন