গুলশানস্থ নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ের বিদ্যুৎ-ইন্টারনেট-ডিশ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার প্রতিক্রিয়ায় পুত্রশোকে আচ্ছন্ন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, সরকারের এ নিষ্ঠুর আচরণে আমি স্তম্ভিত। এর প্রতিক্রিয়া জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। গুলশান কার্যালয়ের সামনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার বরাত দিয়ে তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল সোহেল সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এ ঘটনাকে সরকারের নিকৃষ্ট আচরণ অভিহিত করে খালেদা জিয়া বলেন, এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানানোর ভাষা আমার নেই। আমি স্তম্ভিত। এটা নজিরবিহীন, সব ধরনের শিষ্টাচারবহির্ভূত। কোনো সভ্য সরকার এ ধরনের নিকৃষ্ট কাজ করতে পারে না। সভ্য সমাজে এ ঘটনা নজিরবিহীন।
তিনি বলেন, এভাবে বিনা নোটিশে বিদ্যুৎ-ইন্টারনেট-ডিশ সংযোগ কেটে দেয়া মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের পরিপন্থী। ২০১৩ সালের শেষের দিকে বাসার সামনে একাধিক ট্রাক দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল। এরপর চলতি মাসের প্রায় পুরো সময় আমার কার্যালয়ের সামনে ইট ও বালুর ট্রাক দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। এবার আমার অফিস ঘিরে নিকৃষ্ট ঘটনার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এ অবৈধ সরকার।
মারুফ কামাল খান বলেন, শুক্রবার রাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার পর বেগম জিয়া কিশোরী দ্ইু নাতনিকে নিয়ে বিনিদ্র রাত কাটিয়েছেন। তিনি আমাদের বলেছেন, এটা সরকারের নিকৃষ্ট ধরনের নিষ্ঠুর আচরণ। এটা মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন।
প্রেস সচিব বলেন, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর থেকে কার্যালয়ের ভেতরে মোবাইল সংযোগ নেই বললেই চলে। ভেতরের সঙ্গে বাইরের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এমনকি ফ্যাক্স কাজ করছে না। তিনি জানান, বেগম জিয়ার পুত্রবধূ শামিলা রহমান সিথি ও দুই ভাইয়ের স্ত্রী পালাক্রমে আসছেন। তাদেরও প্রবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাধা দিচ্ছে। উৎসঃ দৈনিক সংগ্রাম
এ ঘটনাকে সরকারের নিকৃষ্ট আচরণ অভিহিত করে খালেদা জিয়া বলেন, এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানানোর ভাষা আমার নেই। আমি স্তম্ভিত। এটা নজিরবিহীন, সব ধরনের শিষ্টাচারবহির্ভূত। কোনো সভ্য সরকার এ ধরনের নিকৃষ্ট কাজ করতে পারে না। সভ্য সমাজে এ ঘটনা নজিরবিহীন।
তিনি বলেন, এভাবে বিনা নোটিশে বিদ্যুৎ-ইন্টারনেট-ডিশ সংযোগ কেটে দেয়া মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের পরিপন্থী। ২০১৩ সালের শেষের দিকে বাসার সামনে একাধিক ট্রাক দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল। এরপর চলতি মাসের প্রায় পুরো সময় আমার কার্যালয়ের সামনে ইট ও বালুর ট্রাক দিয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল। এবার আমার অফিস ঘিরে নিকৃষ্ট ঘটনার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এ অবৈধ সরকার।
মারুফ কামাল খান বলেন, শুক্রবার রাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার পর বেগম জিয়া কিশোরী দ্ইু নাতনিকে নিয়ে বিনিদ্র রাত কাটিয়েছেন। তিনি আমাদের বলেছেন, এটা সরকারের নিকৃষ্ট ধরনের নিষ্ঠুর আচরণ। এটা মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন।
প্রেস সচিব বলেন, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর থেকে কার্যালয়ের ভেতরে মোবাইল সংযোগ নেই বললেই চলে। ভেতরের সঙ্গে বাইরের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এমনকি ফ্যাক্স কাজ করছে না। তিনি জানান, বেগম জিয়ার পুত্রবধূ শামিলা রহমান সিথি ও দুই ভাইয়ের স্ত্রী পালাক্রমে আসছেন। তাদেরও প্রবেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাধা দিচ্ছে। উৎসঃ দৈনিক সংগ্রাম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন