ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৫

পুলিশের সহকারী কমিশনারের বিরুদ্ধে কিশোরী অপহরণের অভিযোগ

রাজধানীর উত্তর কাফরুল থেকে ১৭ বছরের এক কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের এক সহকারী কমিশনারের বিরুদ্ধে। স্বজনদের অভিযোগ, প্রায় দুই মাস আগে ওই কিশোরীকে অপহরণ করা হয়। আর এ অপহরণের নেপথ্যে রয়েছেন মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার শেখ রাজিবুল হাসান। ওই কিশোরীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানা পুলিশ ও র‌্যাবের কাছে বারবার ধরনা দেয়া হলেও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন স্বজনরা। তবে এ ব্যাপারে ডিএমপি সদর দফতরে লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর দুই দিন আগে মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার শেখ রাজিবুল হাসানকে ক্লোজড করা হয়েছে।
কাফরুলের বাসিন্দা ওই কিশোরীর বড় ভাই অভিযোগ করেছেন, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হন তার বোন। ওই দিনই তারা কাফরুল থানায় জিডি করেন। পরদিন তারা র‌্যাব-৪-এর কাছে অপহরণের অভিযোগ নিয়ে যান। কিশোরীর ভাই বলেন, ‘যার বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগ, তিনি পুলিশের কর্মকর্তা হওয়ায় পুলিশ ওই অভিযোগ আমলে নেয়নি। সাধারণ ডায়েরিটি রেকর্ড করেই পুলিশ তাদের দায়িত্ব শেষ করেছে। তার বোনকে খুঁজে বের করার কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
কিশোরীর ভাই বলেন, ওই পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করলে তিনি বলেন, ‘আপনার বোনকে আমি ফোন করিনি। তার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগও নেই।’ কিশোরীর ভাই আরও বলেন, ‘তিনি একজন পুলিশ কর্মকর্তা, তার বিরুদ্ধে থানায় বা কোথাও অভিযোগ করে কোনো সহযোগিতা পাইনি। নিখোঁজ থাকা অবস্থায় কিশোরীকে খুঁজে পেতে পরিবারের সদস্যরা কয়েক দফায় রাজিবুল হাসানের সঙ্গে দেখা করেছেন। কিন্তু রাজিব তাদের অভিযোগে কর্ণপাত করেননি।’
তবে মোবাইল ফোন কললিস্টে নিখোঁজ হওয়ার পরও তার বোনের সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার বহুবার কথা বলার প্রমাণ রয়েছে। রাজিবুল হাসান তার সরকারি নম্বর দিয়েই কিশোরীর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলেছেন। নিখোঁজের পর তার বোন রাজিবের কর্মস্থলের কাছে লালমাটিয়ার বি ব্লকে অবস্থান করেছে।
কিশোরীটির নারায়ণগঞ্জের এক বান্ধবী জানান, ‘ওই কিশোরীর সঙ্গে রাজিবের দীর্ঘদিন থেকে শারীরিক সম্পর্ক ছিল। এরই এক পর্যায়ে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এ সময় বিয়ের জন্য চাপ দিলে রাজিব তাকে রেখে পালানোর চেষ্টা করে।’ ওই বান্ধবী আরও জানান, ‘রাজিবের বাসায় বউ আছে ও বাচ্চা আছে। তিনি তার সেই লাইফকেই বেশি প্রাধান্য দেন।’
ওই কিশোরীর ভাই অভিযোগ করেন, নিখোঁজ থাকার বিষয়ে কাফরুল থানায় জিডি করা হলেও পুলিশ রহস্যজনকভাবে চুপ ছিল। তারা এ বিষয় প্রযুক্তিগতও কোনো তদন্ত পরিচালনা করেনি। অভিযোগ প্রসঙ্গে রাজিবের সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
লন্ডন বাংলা নিউজ এর সৌজন্যে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন