ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৫

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার দুর্নীতির তথ্য উদ্ঘাটনকারী রিজভী আহমেদের সাথে বিএনপির সম্পৃক্ততা নেই


অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পূ্ত্র সজিব ওয়াজেদ জয়ের যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ মিলিয়ন ডলার দুর্নীতির গোপন তথ্যাদি উৎঘাটনকারী রিজভী আহমেদ সজীব ওয়াজেদ জয়ের দুর্নীতির সত্যতার ব্যপারে তাঁর অবস্থান পুনঃব্যক্ত করেছেন এবং তাঁর এ অনুসন্ধানী কাজের সাথে বিএনপির কোন সম্পৃক্ততা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি। আজ সন্ধ্যায় রিজভী আহমেদে এবং তার আইনজীবি মার্শাল আইজ্যাকল ফার্মের মিঃ রস এল শিলার এক সংবাদ সম্বেলনে উপস্থিত হয়ে এ অবস্থান পুনঃব্যাক্ত করেন। ইতিপূর্বে অনিবার্য কারন বশতঃ এই সংবাদ সম্বেলনটি অনুষ্ঠিত হতে না পারায় বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক বৈদেশিক উপদেষ্টা ও বিশেষ দূত জাহিদ এফ সরদার সাদীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং তত্বাবধানে আবারো এই সংবাদ সম্বেলনের আয়োজন করা হয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার দুর্নীতির যাবতীয় তথ্য উপাত্ত সংগ্রহকারী রিজভী আহমেদের সংবাদ সম্মেলনের ভিডিওটি নিচে প্রকাশ করা হলো।
শুরুতেই জনাব রিজভীর আইনজীবি, যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য ল ফার্ম মার্শাল আইসাক এর মিঃ রস এল শিলার, জনাব রিজভী আহমেদের সাথে বিএনপি কিংবা অন্য কোন দলের কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে ঘোষনা করেন।
আইনজীবি বলেন রিজভীর পিতা বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ব্যক্তিগত ভাবে রিজভী বাংলাদেশের কোন দলের সাথে জড়িত নন। বাংলাদেশের গরীব জনগনের টাকা এভাবে লুটতরাজ কারীদের চিহ্নিত করার লক্ষ্যেই রিজভী এ উদ্যোগ গ্রহন করেন।
দেশের মানুষের পক্ষে একজন সাধারন নাগরিক হিসাবে স্বপ্রনোদিত হয়েই তিনি এই ভিন্ন উপায়ে দূর্নীতিবাজ জয়ের একাউন্টের ফিরিস্তি উৎঘাটনে সচেষ্ট হন এবং তা করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আইনের আওতায় রিজভী বিচারের সম্মূখীন হন।
বিচারে তার ৪২মাসের সাজা হলেও ,তিনি বিষয়টি নিয়ে মোটেও লজ্জিত নন। বরং দেশের সম্পদ রক্ষায় অবদান রাখতে পেরে তিনি গর্বিত বলে জানান।
জনাব রিজভী আরও বলেন,এই অতি গোপনীয় এসব তথ্য উৎঘাটনে তিনি সঠিক পন্থা অবলম্বন না করলেও,তার উৎঘাটিত তথ্যাবলী শতকরা ১০০ভাগ সঠিক এবং প্রমানিত সত্য।
তার কাছে জয় ছাড়াও শেখ হাসিনা সহ আওয়ামী লীগের রাঘব বোয়ালদের অনেকের অতি গোপনীয় তথ্যাদি রয়েছে , ল ফার্ম এসব তথ্য খতিয়ে দেখছে এবং ২য় দফায় এসব গনমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করা হবে।এছাড়াও আইনজীবি বলেন,রিজভী আহমেদের জড়িয়ে জয় অপহরনের মতো মিথ্যা সংবাদ প্রচার কারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ।
Facebook

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন