আগামীকাল দেশে গণতন্ত্রের কবর রচিত হচ্ছে- ফেসবুক স্ট্যাটাস

আগামীকাল দেশে গণতন্ত্রের কবর রচিত হচ্ছে। আবার আমরা বন্দি হতে যাচ্ছি বাকশালের ছোবলে। যেন তেন বাকশাল নয়রে ভাই, এক্কিবারে ডিজিটাল বাকশাল। হয়ত এমনও সময় আসবে আমরা আর এফ.বি তে লেখার অধিকার টুকু হারাইতেও পারি। কারণ বাকশালীরা না কি সমালোচনা সহ্য করতেই পারে না, শুধু চায়ের চামুচ, আর কাঁটা চামুচ যত বেশী দিতে পারেন ততই অনারা খুশি থাকে। বিগত বাকশাল আমরা দেখেনি তবে বাকশালীদের অধীনেই জন্ম হয়েছিল। আজ আলহামদু লিল্রাহ সেই কাজের ই পুনরাভিত্তি হচেছ। সেই দিন আমরা ছোট্ট শিশু ছিলাম, তারপরেও আমাদের মহান আল্লাহর মহান মেহেরবানীতে সেই যাত্রায় রক্ষা পেয়েছি। কিন্ত এই বার সর্বাত্তক প্রতিরোধ আর সচেতন বিশ্বের কড়া নজারদারির পরেও যখন ঐপ্রেতাত্মা আবার ও জাতির সমাজ ব্যবস্থায় ফিরে আসছে, তখন অসহায় এর মত সেই মহান আল্লাহর মহান মেহেরবানীর অপেক্ষা করা ছাড়া আর আমার কাছে কিছুই নাই। বাকশালীদের প্রথম কাজেই হবে জামাত-শিবির নিষিদ্ধ করা। এর পর যুদ্ধাপরাধের বাহানায় ইসলামী আন্দোলনের নেতাদেরকে ফাঁসির দড়িতে জুলানো, এর প্রতিবাদী কর্মীদের নির্বিচারে হত্যা, ঘুম এবং বিনাবিচারে দীর্ঘদিন আটকের মত জঘন্যতম বর্বরতা। এরপর আস্তে আস্তে জঙ্গির দুয়াতুলে বন্ধকরা হবে আমাদের দ্বীনি প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্বাস করতেও কষ্টহয়, কল্পনাতেও ভাবতে পারিনা। হে আল্লাহ এমনটা হওয়ার আগেই যেন আপনার জান্নতের অতিথি হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে পারি। আপুনি সেই ব্যবস্থাই করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি। আর না হলে আমাদেরকে এই ভয়ংকর ষড়যন্ত্র থেকে বাঁচান। আর যেই ভাবে বাঁচাইলে আমরা বাঁচার মত বাঁচতে পারব ঠিট সেইভাবেই বাঁচাবেন বলে আপনার বান্দা হিসাবে আমরা বিশ্বাস করি। আমিন।। "কামরুল হাসান মিঠু"