ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৫

মানবাধিকার লংঘন যাতে না ঘটে সরকারকে হুঁশিয়ারি : চলমান রাজনৈতিক সংঘাতময় পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের উদ্বেগ

 বাংলাদেশ বার্তা: চলমান রাজনৈতিক সংঘাতময় পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন।
গতকাল শুক্রবার জেনেভাস্থ জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের মুখপাত্র রাভিনা সামসাদসানি বাংলাদেশে অব্যাহত রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় কড়া ভাষায় একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল শান্তিপূর্ণভাবে তাদের বিরোধ মিটমাটে ব্যর্থ হওয়ার পর যেভাবে সহিংসতা বাড়ছে, তা খুবই উদ্বেগজনক। সব রাজনৈতিক দলের প্রতি সংযম প্রদর্শন এবং অবিলম্বে সহিংসতা বন্ধেরও আহ্বান জানানো হয় এই বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, ভোটারবিহীন ও দেশে-বিদেশে বিতর্কিত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি টালমাটাল হয়ে ওঠে। চলছে টানা অবরোধ, সাথে হরতাল। বিএনপি-জামায়াত জোটের পক্ষ থেকে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের কথা বলা হলেও জ্বালাও-পোড়াওয়ের ঘটনা ঘটছেই। তারা বলছে সরকারের এজেন্টরা এসব অপকর্ম করছে। আর সরকার বলছে, বিরোধী জোট সরকার পতনের আন্দোলনের নামে নাশকতা করছে। 
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন বিশেষ করে যেভাবে নির্বিচারে গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটছে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। গত মঙ্গলবার একটি গাড়িতে এরকম হামলায় এক শিশুসহ চারজন পুড়ে মারা যাওয়া এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রিয়াজ রহমানের গাড়িতে হামলার কথা উল্লেখ করা হয় এ প্রসঙ্গে।
বাংলাদেশের সর্বশেষ এই রাজনৈতিক সংঘাতের সময় যেসব হত্যাকা- হয়েছে, তার সবগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন। বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার বা সরকারের বাইরে যারাই এসব ঘটনার পেছনে থাক, আমরা চাই কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে এসবের নিরপেক্ষ এবং কার্যকর তদন্তের উদ্যোগ নেবে।
বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেফতার এবং আটকের ক্ষেত্রে সরকার যেন স্বেচ্ছাচারিতার আশ্রয় না নেয় এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নেয়া সব পদক্ষেপে যেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লংঘন না ঘটে সেজন্যে সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেয়া হয় বিবৃতিতে।
উৎসঃ দৈনিক সংগ্রাম

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন