০৮ ফেব্রেুয়ারী ২০১৫: রোববার: ক্রসফায়ারে হত্যাকান্ড চলছেই। গতকাল রাতে রাজধানীর তালতলায় রাষ্ট্রীয় ক্রসফায়ারের শিকার হন বাংলাদেশ ইসলামী চাত্রশিবি নেতা জসিম উদ্দিন হাওলাদার। চবিতে তার গুলিবিদ্ধ লাশ। তার বুকে গুলির চিহ্ন দেখা যাচ্ছে।
সংগঠনসূত্রে জানা যায়, জসিম উদ্দিন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ঢাকা মহনগরী পশ্চিম শাখার মিরপুর পূর্ব থানার সাংগঠনিক সম্পাদক। নির্বিচারে হত্যা, গুলি, নির্যাতনের প্রতিবাদে শনিবার সকাল ৮টায় রাজধানীর শ্যামলীতে বিক্ষোভ মিছিল করে ঢাকা মহানগরী পশ্চিম শাখা শিবির। খোন থেকে ফেরার পথে লেগুনা থেকে নামিয়ে মিরপুর পূর্ব থানার সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন হাওলাদারসহ ৪জনকে আটক করে শেরেবাংলা নগর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। শ্যামলীতে বিক্ষোভ মিছিল এবং শিবিরের ৪জনকে আটকের এ খবরটি সকল টিভি চ্যানেলসহ সব মিডিয়াতেই ফলঅও করে প্রচার করা হয়। এর পর ৪জনকে থানা থেকে ডিবিতে নিয়ে যাওয়া হলে সংগঠন ও পরিবারের পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দেয়া হয় যা গতকালই বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়।
গত রাতে ক্রসফয়ার নাটকে তিনি মারা যান। এক সপ্তাহে আন্দোলন দমন করার লক্ষ্যে ক্রসফায়ার নাটকে এভাবে চলছে। বিরোধী দল বিশেষ করে দেশের মেধাবী ছাত্র যারা আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দিবেন। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশ্ন সম্ভাবনাময় বিরোধী নেতৃত্ব ধ্বংস করে ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করাই কি এর উদ্দেশ্য?
গত রাতে ক্রসফয়ার নাটকে তিনি মারা যান। এক সপ্তাহে আন্দোলন দমন করার লক্ষ্যে ক্রসফায়ার নাটকে এভাবে চলছে। বিরোধী দল বিশেষ করে দেশের মেধাবী ছাত্র যারা আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দিবেন। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশ্ন সম্ভাবনাময় বিরোধী নেতৃত্ব ধ্বংস করে ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করাই কি এর উদ্দেশ্য?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন