ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

আবার আম আদমি !

দিল্লি বিধানসভার ফলাফল ঘোষিত হচ্ছে আজ। প্রাথমিকভাবে বড় ধরণের জয়ের দিকেই আছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। ৭০টি নির্বাচনী আসনের সবগুলোর বেসরকারি ফলাফল ঘোষিত হয়েছে।
ফলাফল অনুযায়ী, ৬৪টি আসনে জয় পেয়ে এগিয়ে আছে আম আদমি পার্টি (এএপি)। ৫টি আসনে জয় পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ভারতীয় জনতা পার্টি। অপরদিকে কংগ্রেস কোনো আসনে জয় পায়নি। ১ আসনে জয় পেয়েছে অন্যান্য।
এর আগে গত শনিবার অনুষ্ঠিত ভোটগ্রহণের পর নির্বাচনী বুথফেরত জনমত জরিপের সাতটির মধ্যে পাঁচটির ফলেই কেজরিওয়ালের জয় অনুমান করা হয়েছিল। তবে সব ফল প্রত্যাখ্যান করে এরপরেও নির্বাচনে নিজেদের সমর্থিত প্রার্থী কিরণ বেদির জয়লাভের বিষয়ে অনড় ছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি।
এদিকে নির্বাচন চলা অবস্থায়ই শুরু হয়ে যায় দোষারোপের রাজনীতি। পিটিআই তাদের এক খবরে জানায়, আম আদমি পার্টির পক্ষ থেকে বিজেপি’র মূখ্যমন্ত্রী প্রা্থী কিরণ বেদীর বিরুদ্ধে তার নির্বাচনী এলাকা কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী আইনভঙ্গের লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছে। 
এদিকে বিজেপি এক অভিযোগে নির্বাচন কমিশনকে জানায়, আম আদমি পার্টির কর্মীরা কৃষ্ণনগর আসনে ভোটারদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভোট আদায় করার চেষ্টা করেছে। বিজেপি’র মূখপাত্র সম্বিৎ পত্র বলেন, আম আদমি পার্টি এভাবেই ভোট আদায় করছে। একদিকে তারা বলে, তাদের ক্যামেরা আছে, গোয়েন্দা আছে, অন্যদিকে তারা নির্বাচনী আইন ভাঙ্গে। 
তবে দোষারোপ যাই করা হকো না কেন, আপাতদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দিল্লির জনগণ আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়ালে দূর্নীতিবিরোধী প্রচারণাকেই আবার গ্রহণ করতে যাচ্ছে।
এর আগে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৪৯ দিন শাসনের পর মূখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের পর অরবিন্দ কেজরিওয়াল সম্পর্কে বেশিরভাগ বিশ্লেষক বলেছিলেন, তার ওপর আর জনগণের আস্থা রাখা কঠিন হবে। কিন্তু এই পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে ভুল হিসেবে মেনে নিয়ে কেজরিওয়াল যখন ক্ষমা চাইলেন, তখন দেখা গেল, তিনি আবার জনগণের কাছের মানুষে পরিণত হয়েছেন।
উৎসঃ লন্ডন বাংলা নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন