ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নিরপত্তা বাহিনীর হাতেই অনিরাপদ দেশের জনগণ.....‘নিখোঁজ’ শাখাওয়াতের খোঁজ মিলল মর্গে

‘নিখোঁজের’ ১৫ দিন পর আজ বৃহস্পতিবার একমাত্র ছেলে শাখাওয়াত হোসেনের (১৯) সন্ধান পেলেন মা সুফিয়া বেগম। তবে জীবিত নয়, মৃত অবস্থায়। পরিবারের পক্ষে দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গ থেকে শাখাওয়াতের লাশ গ্রহণ করেন তাঁর খালত ভাই রিপন ভূঁইয়া।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গত মঙ্গলবার গভীর রাতে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুই যুবক নিহত হন। এঁদের একজন শাখাওয়াত হোসেন, অপরজন মুজাহিদুল ইসলাম (৩৩)। মুজাহিদুল এক সপ্তারও বেশি সময় নিখোঁজ ছিলেন বলে পরিবারের দাবি। আজ সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে মুজাহিদুলের লাশ শনাক্ত করেন তাঁর ছোট ভাই জাহিদুল ইসলাম।
সুফিয়া বেগম মোবাইল ফোনে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তিন বছর ধরে ফার্মগেটের উত্তরণ টায়ার নামের একটি দোকানে চাকরি করত ছেলে। ২১ জানুয়ারি দুপুরে ছেলে হোটেলে ভাত আনতে গেলে সাদা পোশাকের লোকজন তাকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। এ ব্যাপারে উত্তরণ টায়ারের ব্যবস্থাপক শাহ আলম তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে তিনি নিজে ঢাকায় এসে ২৭ জানুয়ারি তেজগাঁও থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলা করে তিনি গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুরে ফিরে যান।
সুফিয়া বেগম বলেন, ‘আজকে মামলাটি গোয়েন্দা বিভাগকে (ডিবি) তদন্ত করতে দেওয়া হয়। এ জন্য আমি ঢাকা আসছিলাম। কিন্তু সকালে ঢাকা থেকে খবর পাই, আমার ছেলের লাশ মর্গে আছে।’
নিহত শাখাওয়াতের খালাত ভাই রিপন বলেন, ‘শাখাওয়াত রাজনীতি করত, এমন কথা কখনো শুনিনি।’

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন