ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

অন্যের রক্ত গায়ে মেখে ‘আহত’ সাজলেন আ.লীগ নেতা!

১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৫: নৌমন্ত্রীর নেতৃত্বে সোমবার খালেদা জিয়ার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে বোমা বিস্ফোরণে কয়েকজন আহত হয়েছেন। তবে এদের একজনের আহত হওয়ার বিষয়টি রহস্যের জন্ম দিয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, বোমা বিস্ফোরণে আহত অন্য দু’জনের রক্ত নিজের গায়ে লাগিয়ে আহত ‘সেজেছিলেন’ মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের গুলশান থানার সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন।
সোমবার সকাল ১১টার দিকে চলমান হরতাল-অবরোধের প্রতিবাদে নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের নেতৃত্বে পেশাজীবী-মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বোমা হামলায় আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের দুই কর্মী আহত হন। তাদের নাম আল-আমিন ও আনাফ। দু’জনই মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন। আহত দু’জনকে কোলে করে হাসপাতালে নিয়ে যান সংগঠনের গুলশান থানার সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন। এ সময় দেলোয়ার হোসেনের গায়ে আহতদের শরীর থেকে লাগা সামান্য রক্তের দাগ দেখা যায়।
অভিযোগ, ঘটনার একপর্যায়ে আহতদের রক্ত বেশি করে শরীরে মেখে নেন দেলোয়ার হোসেন। এর পর নিজেই ‘আহত’ সাজেন দেলোয়ার। সমাবেশে উপস্থিতি কয়েকজন আহত সাজা দেলোয়ারকে হাসপাতালে নিয়ে যান। তার আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির ছবি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

এর একটিতে দেখা যায়, আহত আল-আমীনকে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন দেলোয়ার হোসেনসহ কয়েক ব্যক্তি। এ সময় তাকে দেখে আহত মনে হয়নি। তার সাদা পাঞ্জাবিতে সামান্য রক্তের দাগ।
কিন্তু পরের ছবিতে দেখা যায়, তাকেই (দেলোযার হোসেন) কোলে করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এবার তার পাঞ্জাবিতে অনেক বেশি পরিমাণে রক্ত লেগে রয়েছে।
এ ব্যাপারে দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি!
তবে ওই কর্মসূচিতে উপস্থিত আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান দুর্জয় বলেন, ‘আসলে আহত হয়েছেন আল-আমিন ও আনাফ। আর দেলোয়ার হোসেন কম আহত হয়েছিলেন। দেলোয়ারই ওদের কোলে করে হাসপাতালে নিয়েছেন। তবে তিনি যে আহত হন নাই, তা নয়।’
সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তিনি (দুর্জয়) জানান, দেলোয়ার হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় চলে গেছেন।
তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আসলেই কি তিনি আহত হয়েছিলেন? নাকি দলীয় প্রমোশনের জন্য অন্যের রক্ত মেখে সেজেছিলেন আহত! উৎস- দ্য রিপোর্ট/ঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন