বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়ার দায়-দায়িত্ব সরকারের নয়, শ্রমিকদের বলে মন্তব্য করেছেন নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান। শনিবার বেলা ১টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি এলাকায় চিত্রশিল্পী কাজি আনোয়ার হোসেন ও ড. মোজাম্মেল হক খান সড়ক উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ লাইন সরকারও কাটেনি, ডেসাও কাটেনি। কেটেছি আমরা যারা শ্রমিক-কর্মচারী। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি, বাসের হেলপার-ড্রাইভার মারা যাচ্ছে, সাধারণ মানুষ মারা যাচ্ছে, গরীব মানুষ মারা যাচ্ছে। এর হাত থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে। রক্ষা পেতে হলে আমাদের কি করতে হবে? প্রথমে আমরা খালেদা জিয়াকে বলছি, অনুনয়-বিনয় করেছি। কথা না শোনার কারণে আমাদের শ্রমিক-কর্মচারীরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে বিদ্যুৎ লাইন কেটেছে। নৌপরিবহনমন্ত্রীি শাহজাহান খান আরো বলেন, শ্রমিক-কর্মচারীরা যেমন বিদ্যুতে আছে, পানিতে আছে, টেলিফোনে আছে, গ্যাসে আছে সর্ব ত্রই তো শ্রমিককর্মচারীরা আছে। সুতরাং এর দায়-দাযিত্ব শ্রমিকদের। শ্রমিক-কর্মচারী যারা তাদের, এর দায়-দায়িত্ব আমরাই নিচ্ছি। সরকারে কোন দায়দায়িত্ব না, ডিপার্ট মেন্টের যারা প্রধান তাদেরও না।
সুতরাং আমরা যে কাজটি এখন করতে চাই তা হলো খালেদা জিয়ার যদি তার পরেও চৈতন্য না হয় তাহলে তার বাড়ির চারপাশে পোড়া গাড়ি এবং যারা আহত-নিহতদের পরিবারবর্গ নিয়ে আমরা অবস্থান করবো। যতক্ষণ পর্যন্ত অবরোধ প্রত্যাহার না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত তার বাড়ির সামনে অবস্থান ধর্মঘট হবে এবং একই সঙ্গে খাবার সরবরাহও দরকার হলে আমরা বন্ধ করে দেবো।
বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধের দুইদিনের আলটিমেটাম প্রসঙ্গে নৌমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা দুইদিনের নয় যেকোন মুহূর্তে আমাদের কার্যক্রম শুরু করবো বলেছি। আগামী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হবে বলেও তিনি জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল হোসেন খান, মাদারীপুর জেলা প্রশাসক জিএসএম জাফর উল্লাহ, মাদারীপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান প্রমুখ।
সুতরাং আমরা যে কাজটি এখন করতে চাই তা হলো খালেদা জিয়ার যদি তার পরেও চৈতন্য না হয় তাহলে তার বাড়ির চারপাশে পোড়া গাড়ি এবং যারা আহত-নিহতদের পরিবারবর্গ নিয়ে আমরা অবস্থান করবো। যতক্ষণ পর্যন্ত অবরোধ প্রত্যাহার না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত তার বাড়ির সামনে অবস্থান ধর্মঘট হবে এবং একই সঙ্গে খাবার সরবরাহও দরকার হলে আমরা বন্ধ করে দেবো।
বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধের দুইদিনের আলটিমেটাম প্রসঙ্গে নৌমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা দুইদিনের নয় যেকোন মুহূর্তে আমাদের কার্যক্রম শুরু করবো বলেছি। আগামী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হবে বলেও তিনি জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল হোসেন খান, মাদারীপুর জেলা প্রশাসক জিএসএম জাফর উল্লাহ, মাদারীপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান প্রমুখ।
উৎসঃ মানব জমিন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন