ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

সোমবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

সাংবাদিককে নির্মমভাবে পেটালো পুলিশ

নিজেকে সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার পরও পুলিশের বেধড়ক মারধরের হাত থেকে রেহাই পেল না ইংরেজি পত্রিকা নিউএজ-এর এক সাংবাদিক ও তার বন্ধু। রোববার বিকেল ৫ টার দিকে রাজধানীর বিজয় নগর মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বিজয় নগর মোড়ে রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান সুমনের নেতৃত্বে রমনা থানার ১৫-২০ জন পুলিশ তাদেরকে পায়ের বুট ও বন্দুকের বার দিয়ে বেধড়ক মারধর করে থানায় কয়েক ঘণ্টা আটকিয়ে রাখে। এতে তাদের দুইজনের শরীর ও মাথার বিভিন্ন অংশে আঘাত লাগে। পরে তাদেরকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন; নিউএজ এর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক নাজমুল হুদা সুমন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবস্থাপনা বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী খাইরুজ্জামান শুভ।
দুইজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, রোববার বিকেল ৫ টার দিকে সুমন তার এক বন্ধুকে তার মোটরসাইকেলের পেছনে করে বিজয় নগর মোড় দিয়ে ফকিরারপুলের দিকে যাচ্ছিল। মোটরসাইকেল নিয়ে সুমন মোড়ে পৌঁছালে সেখানে কতর্ব্যরত এক ট্রাফিক পুলিশ থামানোর সঙ্কেত দেয়। এতে সুমন তার মোটরসাইকেল থামালে ওই পুলিশ মোটরসাইকেলের পেছনে কেন আরেকজন আরোহী নেয়া হয়েছে তা জিজ্ঞেস করে। এতে সুমন নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ওই বন্ধুকে নামিয়ে ফকিরাপুলের দিকে রওয়ানা দিলে সেখানে থাকা অপর দুই পুলিশ সদস্য থামিয়ে সাংবাদিকের পরিচয়পত্র দেখতে চায়। এতে সুমন তার পরিচয় পত্রটি বের করার সাথে সাথে এসআই মেহেদী হাসান সুমনের নেতৃত্বে ওই এলাকায় টহলরত রমনা থানার ২০-২৫ জন পুলিশের সদস্য দুইজনকে তাদের পায়ের বুট ও হাতে থাকা বন্দুকের বার দিয়ে বেধড়ক মারধর করতে থাকে। সেখানে মারধরের পর দুইজনকে টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের ভ্যানে তুলে রমনা থানায় নিয়ে আসে। আবার থানায় নিয়ে এসে দ্বিতীয় দফায় মারধর করে বিষয়টি কাউকে না জানানো শর্তে ছেড়ে দেয়ার কথা বলেন মেহেদী। পরে সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নেতারা তাদের থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে আসেন। মেডিকেল সেন্টারের কর্তব্যরত ডাক্তার নূর মুহাম্মদ জানান, দুজনের শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং নাজমুলের মাথার একপাশে ফেটে গেছে।
উৎসঃ ঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন