ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

আ.লীগ নেতার মাথা ইট দিয়ে থেতলে দিল যুবলীগ নেতা


 ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫: কোটচাঁদপুর আওয়ামীলীগের আভ্যন্তরীণ কোন্দল অনেক পুরাতন সংবাদ। তবে তা আবার প্রকাশ্যে জানান দিল গতকালের একটি ঘটনা। আওয়ামী লীগের মধ্যে দলীয় কোন্দলের জের ধরে খোদ এমপি’র উপস্থিতিতেই এক আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে এক যুবলীগ নেতা। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ
ওই আওয়ামী লীগ নেতাকে কোটচাঁদপুর হাসপাতালে ভর্তি করলেও পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী পৌর ছাত্রলীগ নেতা শেখ শাহিন জানান, শনিবার রাতে মহিলা কলেজ প্রঙ্গনে দলীয় নেতা কর্মিদের নিয়ে ঘরোয়া মিটিং-এ বসেন সংসদ সদস্য নবি নেওয়াজ। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের অধিকাংশ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। মিটিং চলা অবস্থায় এমপি নবি নেওয়াজের উপস্থিতিতে তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে কুশনা ইউনিয়ন যুবলীগের সেক্রেটারি আবদুল হান্নান উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুুতি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হুমাউন কবির লতাকে মাথায় ইট দিয়ে মেরে মারাত্মক আহত করে। এ সময় হট্টগোলে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মির কাশেম আলীকেও অপমান অপদস্থ করা হয়েছে। সাথে সাথে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আহত আওয়ামী লীগ নেতাকে রক্তাক্ত
অবস্থায় কোটচাঁদপুর হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত ১০টায় তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ
ঘটনায় দলীয় নেতা কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে জানা যায়, গত ২৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যা রাতে যুবলীগ নেতা আবদুল হান্ননের পিতা জোনাব আলী মাষ্টারকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করে। এ হত্যা ঘটনার এজাহার ভুক্ত আসামি আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ুন কবির লতা। যে কারণে রযুবলীগ নেতা হান্নান আওয়ামী লীগ নেতা হুমাযুন কবির লতাকে হাতের কাছে পেয়ে নিজের রাগকে আর সামাল দিতে না পেরে সরাসরি ইট দিয়ে মাথায় মেরে বসেছে।
বিষয়টি নিয়ে থানা ওসি শাহিদুল ইসলাম শাহিন বলেন, ঘরের মধ্যে দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে মিটিং করছে এমপি সাহেব,হঠাৎ করে ঘরের ভেতর গোন্ডগোল এ সময় আমাদের কি আর করার ছিলো বলেন? তারপরও সাথে সাথে পুলিশ গিয়ে বিষয়টি বেশি দূর এগোতে দেয়নি। তিনি বলেন আওয়ামী লীগ নেতা হুমাযুন কবির লতা হত্যা মামলার আসামি হলেও সে হাইকোট থেকে জামিন নিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে এমপি নবি নেওয়াজ ও যুবলীগ নেতা আবদুল হান্নানের সাথে বারবার মোবাইল ফোনে ও হান্নানের নিজ বাসায় গেলেও যোগাযোগ করার সম্ভব হয়নি।
উৎসঃ
ঢাকার নিউজ, কোটচাঁদপুর প্রতিনিধি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন