একটু কিক উঠলেই, এই চল আজ এক দো বাঙ্গাল মার তে হে।
গত মঙ্গলবার অন্যান্য কৃষকদের সাথে ক্ষেতে কাজ করছিলেন নজরুল ইসলাম। দুপুরের খাওয়ার সময় হলে হাত ধুতে পুকুরে যান কাছের। এ সময় পুকুরের দক্ষিন আর পশ্চিম দিক থেকে কয়েক বি এস এফ সদস্য অস্ত্র তাক করে গিয়ে আসতে থাকে
নজরুল তাদের কাছে বাংলাদেশে আসার কারণ জানতে চান। জবাবে গুলি শুরু করে বিএসএফ। লুটিয়ে পড়েন নজরুল। বৌ এর আনা ভাতগুলো তখনো গরম ছিল। খাওয়া হলোনা নজরুলের। নজরুলের স্ত্রী ঘটনার বর্ণনা দেন
""মুই দৌড়ে গিয়ে মোর গুলিবিদ্ধ স্বামীক জড়িয়ে ধরনু। এডা (একজন) বিএসএফ আসে, মোর বুকত কষি লাথি মারল। মুক ফেলে দিল ""
এরপরও ভারত মাতা দি লেটস রক। ব্লু আইজ হিপনোটাইয। যুক্তি নিয়ে আসবে, চোরাচালান করতে যায় কেন? হিন্দুস্থান দিল কুরবান. কিন্তু কেউ এটা বলেনা এ দেশের চোরাচালানীদের হাতে জিনিস পৌছায় দেয় ভারতের চোরাচালানীরা। সবাই বলে ফেনসিডিল খায় কেন। কেউ এটা বলেনা বর্ডারের ওই সাইডে শত শত ফেন্সি ফ্যাক্টরি বি এসএফ চলতে দেয় কেন। কেউ এটা বলেনা বি এফ এফের গুলিতে ভারতীয় স্মাগলাররা মরে না কেন?
বললে তাদের সানি লিওনীয় চেতনার অপমান হবে ।
দোষ বিজিবি কে দিবোনা।
বিজিবি কার কথায় চলে? শুনলাম ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ নাকি করা হয়েছে। তা কি ধরণের প্রতিবাদ ?
যে দেশটা কে তিরিশ লক্ষ লোক প্রাণ দিয়ে মাত্র দুইশ চুয়াত্তির দিনে স্বাধীন করা হয়েছিল, সে দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে সে দেশের মানুষ একজন ইন্ডিয়ান কে প্রশ্ন করতে পারবে না, তারে গুলি করা হবে
আর আমাদের মন্ত্রী এমপিরা শুকনা প্রতিবাদ লিপী পাঠিয়ে বলবে আরামে দাড়ান দাদারা গুলি করবে
ভালোত আপনারা রাজনিতীবিদরা হয়ত ভারত মাতার কাছে আত্মা বিক্রি করেছেন। পাবলিক কিন্তু বেশিদিন চুপ থাকবে না।
এ দেশের মানুষ পাকিস্তানের কাছেও আত্মা বিক্রি করে নাই ভারতের কাছেও মাথা নোয়াবে না।
মনে রাখবেন এ জাতির নাম বিচ্ছু বাঙ্গালী।
অস্ত্র ছাড়সে কিন্তু ট্রেনিং ভুলে নাই.
##ওয়ারিশ আজাদ নাফি
এরপর কেউ কেউ যখন প্রতিবাদ করবে, তখন দেশের খাইয়া দিল্লীর মোষ তাড়ান কিছু পাবলিক আইসা বলবে, ওরা ওই খানে গেছিল কেন! চোরাচালান করতে!
বাদ দেন ঘটনাটা বলি
কৃষক ছিলেন নজরুল ইসলাম। কৃষকদের আমাদের ডাইনিঙ্গে বসে খেলে চলে না। ক্ষেতে কাজ করে, দুপুরের খাবার টা গামছায় ঢেকে নিয়ে আসে মেয়ে কিংবা বৌ।গত মঙ্গলবার অন্যান্য কৃষকদের সাথে ক্ষেতে কাজ করছিলেন নজরুল ইসলাম। দুপুরের খাওয়ার সময় হলে হাত ধুতে পুকুরে যান কাছের। এ সময় পুকুরের দক্ষিন আর পশ্চিম দিক থেকে কয়েক বি এস এফ সদস্য অস্ত্র তাক করে গিয়ে আসতে থাকে
নজরুল তাদের কাছে বাংলাদেশে আসার কারণ জানতে চান। জবাবে গুলি শুরু করে বিএসএফ। লুটিয়ে পড়েন নজরুল। বৌ এর আনা ভাতগুলো তখনো গরম ছিল। খাওয়া হলোনা নজরুলের। নজরুলের স্ত্রী ঘটনার বর্ণনা দেন
""মুই দৌড়ে গিয়ে মোর গুলিবিদ্ধ স্বামীক জড়িয়ে ধরনু। এডা (একজন) বিএসএফ আসে, মোর বুকত কষি লাথি মারল। মুক ফেলে দিল ""
এরপরও ভারত মাতা দি লেটস রক। ব্লু আইজ হিপনোটাইয। যুক্তি নিয়ে আসবে, চোরাচালান করতে যায় কেন? হিন্দুস্থান দিল কুরবান. কিন্তু কেউ এটা বলেনা এ দেশের চোরাচালানীদের হাতে জিনিস পৌছায় দেয় ভারতের চোরাচালানীরা। সবাই বলে ফেনসিডিল খায় কেন। কেউ এটা বলেনা বর্ডারের ওই সাইডে শত শত ফেন্সি ফ্যাক্টরি বি এসএফ চলতে দেয় কেন। কেউ এটা বলেনা বি এফ এফের গুলিতে ভারতীয় স্মাগলাররা মরে না কেন?
বললে তাদের সানি লিওনীয় চেতনার অপমান হবে ।
দোষ বিজিবি কে দিবোনা।
বিজিবি কার কথায় চলে? শুনলাম ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ নাকি করা হয়েছে। তা কি ধরণের প্রতিবাদ ?
যে দেশটা কে তিরিশ লক্ষ লোক প্রাণ দিয়ে মাত্র দুইশ চুয়াত্তির দিনে স্বাধীন করা হয়েছিল, সে দেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে সে দেশের মানুষ একজন ইন্ডিয়ান কে প্রশ্ন করতে পারবে না, তারে গুলি করা হবে
আর আমাদের মন্ত্রী এমপিরা শুকনা প্রতিবাদ লিপী পাঠিয়ে বলবে আরামে দাড়ান দাদারা গুলি করবে
ভালোত আপনারা রাজনিতীবিদরা হয়ত ভারত মাতার কাছে আত্মা বিক্রি করেছেন। পাবলিক কিন্তু বেশিদিন চুপ থাকবে না।
এ দেশের মানুষ পাকিস্তানের কাছেও আত্মা বিক্রি করে নাই ভারতের কাছেও মাথা নোয়াবে না।
মনে রাখবেন এ জাতির নাম বিচ্ছু বাঙ্গালী।
অস্ত্র ছাড়সে কিন্তু ট্রেনিং ভুলে নাই.
##ওয়ারিশ আজাদ নাফি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন