ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

চবিতে শিবির নেতাকর্মীদের কক্ষ ভাংচুর ছাত্রলীগের

১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৫: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল থেকে ৬টি পেট্রলবোমা উদ্ধার করেছে হাটহাজারী থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী হলের ১২২ নম্বর কক্ষ থেকে বোমাগুলো উদ্ধার করা হয়। ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির সংঘর্ষের জের ধরে গত ৬ মাস ধরে প্রশাসন বন্ধ করে রেখেছিল কক্ষটি। হল সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে কক্ষ বণ্টন করে দিতে ১২২ নম্বর কক্ষটি খোলা হয়। এসময় কক্ষটি পরিষ্কার করতে গেলে হলের কর্মচারীরা পেট্রোল বোমগুলো দেখতে পায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীর সূত্রে জানা যায়, বেলা ১২টার দিকে হাটহাজারী থানার উপ-পরিদর্শক সালাউদ্দীনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ হলে তল্লাশী চালায়। এক্ষেত্রে পুলিশের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মন্তব্য করেন তারা।
লুটপাট: বোমা উদ্ধারের পর সোহরাওয়ার্দী হলে ভাঙচুর চালিয়েছে ছাত্রলীগ। উদ্ধারের পরপরই ছাত্রলীগ কর্মীরা হলের ভিতরে প্রবেশ করে অর্ধ শতাধিক কক্ষ ভাঙচুর করে। এসময় পুলিশের উপস্থিতিতে তারা কক্ষের ভিতরে থাকা ছাত্রদের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদিসহ আসবাব পত্র লুটপাট করে। সিলগাল রুমে পেট্রলবোমা পাওয়া যাওয়ার ব্যাপারে চবি প্রক্টর সিরাজ-উদ- দৌলার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কার রুমে কি পাওয়া গিয়েছে এটা প্রক্টরের জানার বিষয় না। এ ব্যাপারে হাটহাজারী থানার উপ-পরিদর্শক তদন্ত সালাউদ্দিন জানান, সকালে রুম পরিস্কার করার সময় ঝাড়ুদার একটি ব্যাগ পায়। পরে আমাদেরকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাগের ভিতর থাকা ৬টি পেট্রলবোমা উদ্ধার করে। ছাত্রলীগের ভাঙচুর লুটপাট এর কথা জানতে চাইলে তিনি এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারবেননা বলে জানান। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ২৪শে আগস্ট ছাত্রলীগ ও ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনার রাতেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাষন তল্লাশি চালায়। এ সময় পুলিশ হল থেকে তেমন কিছইু উদ্ধার করতে পারেনি। পরে হলটি সিলগালা করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। দীর্ঘ ৪ মাস পর ২৩শে নভেম্বর হলটি সাধারণ ছাত্রদের জন্য উন্মুক্ত করা হলেও ১২২ নং সহ কিছু কক্ষ সিলগালা করে রাখে প্রশাসন। উৎসঃ ঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন