১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৫: গণমাধ্যম ও সম্মানীত নাগরিকদের হুমকি ধামকি দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ২০ দলীয় জোটের শরীক ও জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেছেন, এই কন্ঠস্বর হানাদারদের ভয়ঙ্কর অতীতের কথা মনে করে দেয়। ইতিহাস দেখুন। ইতিহাস থেকে শিখুন জানুন। সকল মিডিয়া বন্ধ করেও বাকশাল টেকেনি এবং কোন মিডিয়া পক্ষে না থাকলেও ৭১’র স্বাধীনতা যুদ্ধকেও রুখে দেয়া যায়নি। তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধ ও ৭ই নভেম্বর এর চেতনায় তিনি দখলদার ও জঙ্গিবাদী প্রশাসনের বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে অদম্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আহবান জানান।
বৃহস্পতিবার প্রধান এক বিবৃতিতে একথা বলেন। গুলশান কার্যালয়ে খাবার ও পানি বন্ধের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন গদি হারানোর আশঙ্কায় বেহাল হাসিনা প্রশাসন এখন হাতে ও পানিতে মারার নিশৃংস খেলায় মেতেছে। বার্ণ ইউনিটে সকালে অশ্রু সজল সরকারের শাসনে রাতে অভুক্ত গুলশানে তামাশা ও অভিনয় দেশবাসী আর দেখতে চায় না। তিনি বলেন, হত্যার লাইসেন্স জনগণ কাউকে দেয় নাই এমনকি দখলদার আওয়ামী প্রশাসন কেউ নয়। সরকার যাই বলুন না কেন বাস্তবতা হচ্ছে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসের জনকেরাই এখন তার মন্ত্রী সভাকে আলোকিত করে আছে। চড়া গলায় কথা বললেও এরাই ঈদের মাঠে মানুষ মেরে মুজিব হত্যার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল। এরাই বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ঢুকঢুকি বাজাতে চেয়েছে। দেশবাসীর জিজ্ঞাসা অগণিত আলেম-এতিম, সেনা-বিডিয়ার ও বিরোধী নেতাকর্মীদের ক্রস ফায়ারে হত্যা করে বাংলাদেশকে মৃত্যু উপত্যাকায় পরিণত করেছে কারা? সুতরাং বিরোধীদলের দিকে আঙ্গুল না তুলে নিজের ডানে ও বামে তাকান এমনকি আয়নার সামনে দাঁড়ালেই আসল চেহারা দেখতে পাবেন। তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, তারা চাইলে ১ সপ্তাহ নয় ১ ঘন্টায় নাশকতা, সহিংসতা ও পেট্রোল বোমার লিলা খেলা বন্ধ করতে পারেন। পুলিশ, র্যাব, বিজেপি নিরাপত্তা বেষ্টুনীতে কারা নাশকতা চালাচেছ তালাশ করলে এর তালিকা পাওয়া আপনার জন্য কঠিন নয়। “সুতরাং কার নিন্দা কর তুমি কারে তুমি দোষো। উৎসঃ ঢাকার নিউজ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন