ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

‘অচিরেই জনগণ অসহযোগ আন্দোলনে বাধ্য হবে’


১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৫: অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে অচিরেই জনগণ আইন অমান্য ও অসহযোগ আন্দোলন শুরু করতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ২০ দলীয় জোট। আজ দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ হুঁশিয়ারি দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, অবৈধ, অনির্বাচিত, দখলবাজ আওয়ামী সরকার রাষ্ট্রশক্তির চূড়ান্ত অপব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামের এই জনপদকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। অবৈধ সরকারের এহেন শ্বেতসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমূখর জনগণ অচিরেই আইন অমান্য ও অসহযোগ আন্দোলন শুরু করতে বাধ্য হবে। সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ইদানীং আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রীরা জনসমাবেশে আন্দোলনকারীদের এনকাউন্টার এবং ক্রসফায়ারে হত্যা করার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে যাচ্ছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বড় কর্তারাও প্রকাশ্যে সভা-সমিতি করে ক্রসফায়ারে হত্যার কৃতিত্ব দাবি করে বেড়াচ্ছেন। এসব বিকৃত মস্তিষ্কের নেতা-মন্ত্রী ও পুলিশ কর্মকর্তাদের ভবিষ্যৎ পরিণতি গণকারফিউ এবং গণপিটুণিতে নির্ধারিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না। এ ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রকাশ্য দাম্ভিক ঘোষণা আগামীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচারের আওতায় আনা হবে। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে পুলিশ ক্রসফায়ারে হত্যা করে ছাত্রদল নেতা নুরুজ্জামান জনিকে। তাকে হত্যা করেও ক্ষান্ত হয়নি, এবার তার পিতা-মাতা-অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও শাশুড়িকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ছাত্রদল নেত্রী নিশিতাকে। তাদের অপরাধ তারা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। ইতিপূর্বে গ্রেপ্তার করা হয়েছে গাজীপুরের সিটি মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অধ্যাপক আবদুল মান্নানকে। আমরা এই বেআইনি ও ঘৃণ্য গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ এবং তাদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি। সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, সরকার হত্যা-নির্যাতনের উন্মত্ততায় মূলত জনগণকে আতঙ্কিত করে তুলে রাষ্ট্রক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়। বিরোধী দলের নেতা-কর্মীসহ নির্বিচারে মানুষ হত্যা, গুম, অপহরণ ও গণগ্রেপ্তার করে নিরাপদ অবতরণের পথকেই ক্রমশ সংকুচিত করে যাচ্ছে তারা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে আহবান জানাচ্ছি- এখনও সময় আছে, ফ্যাসিবাদী একদলীয় রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের উন্মাদনা ও ব্যর্থ প্রচেষ্টা থেকে সরে এসে গণদাবি মেনে নিয়ে দ্রুত পদত্যাগ করুন। দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করুন। অন্যথায় গণআন্দোলনে পতনের পর গণরোষে নিপতিত হয়ে পরিণাম শুভ হবে না।
উৎসঃ ঢাকার নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন