কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পৃথিবীর বহু দেশে শান্তি স্থাপনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু আজ নিজের দেশে তারাই অশান্তির জনক। গতকাল অবস্থান কর্মসূচির ২০তম দিনে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল এক বিবৃতিতে কাদের সিদ্দিকী বলেন, নিজের দেশে যারা শান্তি রক্ষা করতে পারে না, যারা নিজের দেশের মানুষের সাথে পশুর আচরণ করে, যে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করে, যাদের নিজ দেশেই শান্তি নেই, তারা অন্য দেশে কিভাবে শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করছেন?
তিনি বলেন, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানিয়েছি, দেশের মানুষের কল্যাণে, দেশে শান্তি স্থাপনে যার সাথে প্রয়োজন তার সাথেই আলোচনা করুন। একজন বিরোধী দলের নেত্রীর কাছে দাবি করেছি, হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার বা স্থগিত করে সবাইকে নিয়ে নতুন আন্দোলনের কলাকৌশল ঠিক করুন; কিন্তু কেউ কথা শুনতে চান না।
বঙ্গবীর বলেন, আমার স্ত্রীর সাথে প্রধানমন্ত্রী দেখা করেননি, আবার খালেদা জিয়ার সাথেও দেখা করতে দেননি। বিদেশী রাষ্ট্রদূতরা বেগম জিয়ার সাথে দেখা করতে পারেন আর দেশের নাগরিকরা পারবে নাÑ এটা কেমন কথা। তাহলে কি খালেদা জিয়া গৃহবন্দী?
বঙ্গবীরের অবস্থান কর্মসূচির ২০তম দিনেও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, যুব আন্দোলনের আহ্বায়ক হাবিব-উন-নবী সোহেল, ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক রিফাতুল ইসলাম দীপ, যুগ্ম আহ্বায়ক কাওসার জামান খান, বিল্লাল হোসেন, সাইফুল ইসলাম শিমুল, আলী হেসেন মণ্ডল, টিপু সুলতান, ফারুক আহমেদসহ শতাধিক নেতাকর্মী দিন-রাত পালাক্রমে অবস্থান করছেন।
সংবাদ সম্মেলন কাল
দেশের বর্তমান সঙ্কট উত্তরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আলোচনায় বসতে এবং বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অবরোধ প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম গত ২৮ জানুয়ারি থেকে মতিঝিলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কর্মসূচি পালনকালে তার অভিজ্ঞতা এবং পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টায় এক সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন তিনি। দৈনিক নয়া দিগন্তের সৌজন্যে
গতকাল এক বিবৃতিতে কাদের সিদ্দিকী বলেন, নিজের দেশে যারা শান্তি রক্ষা করতে পারে না, যারা নিজের দেশের মানুষের সাথে পশুর আচরণ করে, যে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরীহ মানুষকে হত্যা করে, যাদের নিজ দেশেই শান্তি নেই, তারা অন্য দেশে কিভাবে শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করছেন?
তিনি বলেন, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানিয়েছি, দেশের মানুষের কল্যাণে, দেশে শান্তি স্থাপনে যার সাথে প্রয়োজন তার সাথেই আলোচনা করুন। একজন বিরোধী দলের নেত্রীর কাছে দাবি করেছি, হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার বা স্থগিত করে সবাইকে নিয়ে নতুন আন্দোলনের কলাকৌশল ঠিক করুন; কিন্তু কেউ কথা শুনতে চান না।
বঙ্গবীর বলেন, আমার স্ত্রীর সাথে প্রধানমন্ত্রী দেখা করেননি, আবার খালেদা জিয়ার সাথেও দেখা করতে দেননি। বিদেশী রাষ্ট্রদূতরা বেগম জিয়ার সাথে দেখা করতে পারেন আর দেশের নাগরিকরা পারবে নাÑ এটা কেমন কথা। তাহলে কি খালেদা জিয়া গৃহবন্দী?
বঙ্গবীরের অবস্থান কর্মসূচির ২০তম দিনেও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, যুব আন্দোলনের আহ্বায়ক হাবিব-উন-নবী সোহেল, ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক রিফাতুল ইসলাম দীপ, যুগ্ম আহ্বায়ক কাওসার জামান খান, বিল্লাল হোসেন, সাইফুল ইসলাম শিমুল, আলী হেসেন মণ্ডল, টিপু সুলতান, ফারুক আহমেদসহ শতাধিক নেতাকর্মী দিন-রাত পালাক্রমে অবস্থান করছেন।
সংবাদ সম্মেলন কাল
দেশের বর্তমান সঙ্কট উত্তরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আলোচনায় বসতে এবং বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অবরোধ প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম গত ২৮ জানুয়ারি থেকে মতিঝিলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। কর্মসূচি পালনকালে তার অভিজ্ঞতা এবং পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টায় এক সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন তিনি। দৈনিক নয়া দিগন্তের সৌজন্যে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন