ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৫

বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে বিশিষ্টজনদের অভিমত

আকবর আলি খান: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
 ১,মধ্যবর্তী নির্বাচন একমাত্র সমাধান
-রফিক-উল হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী
-সুত্রঃ প্রথম আলো
২,আলোচনায় বসলে উত্তরণ সম্ভব
-আকবর আলি খান: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
-সুত্রঃ প্রথম আলো
৩, ‘নির্বাচিত’ সরকার মানেই গণতান্ত্রিক নয়
-এ কে এম জাকারিয়া: সাংবাদিক।
-সুত্রঃ প্রথম আলো
রফিক-উল হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী
একঃ
মধ্যবর্তী নির্বাচনএকমাত্র সমাধান
-রফিক-উল হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী
-সুত্রঃ প্রথম আলো 
সাংবিধানিকভাবে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয়। সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদে বলা আছে, একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে আইন অনুযায়ী নির্বাচিত ৩০০ সদস্য নিয়ে সংসদ গঠিত হবে। কিন্তু দশম সংসদ নির্বাচনে এর কোনো প্রতিফলন ঘটেনি।এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই এখন হানাহানি শুরু হয়েছে। এই হানাহানি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় মধ্যবর্তী নির্বাচন।
সুত্রঃ প্রথম আলো
দুইঃ
আলোচনায় বসলে উত্তরণ সম্ভব
-আকবর আলি খান: সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
-সুত্রঃ প্রথম আলো
আমরা অতীতে সংঘাতের রাজনীতিতে ছিলাম। এখনো সেই সংঘাতের মধ্যেই আছি। মাঝেমধ্যে কিছুদিনের জন্য সংঘাত কমে যায়। আবার বেড়ে যায়। এই কমবেশি সংঘাতের মধ্য দিয়ে তো চার দশক পার হলো। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের সম্ভাবনা তৈরি হবে, যদি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসে।
আলোচনার বিষয়ে আওয়ামী লীগকে উদ্যোগী ভূমিকা রাখতে হবে। কারণ, দেশ এখন তারা পরিচালনা করছে। কিন্তু সমঝোতা বা আলোচনার কোনো লক্ষণ তো দেখতে পাচ্ছি না। সরকারি দল থেকে সেই রকম কোনো উদ্যোগ নেই।
বিরোধী দলের ভূমিকা সম্পর্কে আমি কোনো মন্তব্য করব না। কারণ, তারা তো এখন আর ক্ষমতায় নেই। কিন্তু সরকার যা করছে, সেটা সমর্থন করার মতো নয়। এ জন্য একসময় তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে। তারা বিরোধী দল বিএনপিকে দমন-পীড়নের জন্য কখনো হার্ডলাইনে, কখনো সফটলাইনে কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে।
এখন যা করছে, তা সহনীয় মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।সরকারের এখনকার আচরণ গণতান্ত্রিক শিষ্টাচার-বহির্ভূত। তাদের পক্ষ থেকে যা বলা হচ্ছে, বাস্তবে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন চিত্র। তারা সত্য বলছে না। যা করে যাচ্ছে, বলে বেড়াচ্ছে তার উল্টোটা। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এমনটা চলতে পারে না। এভাবে চললে রাজনীতির প্রতি মানুষের আস্থা নষ্ট হবে। সবার আগে বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে আওয়ামী লীগ। তেমনটা যদি ঘটে, ঐতিহাসিক কারণেই সেটা দেশের রাজনীতির জন্য ভালো হবে না।
৩, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বিএনপি-জামায়াত ও তাদের সহযোগী দলগুলো বয়কট করেছে। কারণ তারা মনে করেছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে যে নির্বাচন করবে, তা অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে না। আওয়ামী লীগ যে বিরোধী পক্ষকে নির্বাচনে আনতে পারল না বা তাদের প্রতি যে আস্থা রাখল না, সেটা আওয়ামী লীগেরই ব্যর্থতা। তারা ‘নির্বাচিত’ সরকারের দোহাই দিয়েছে, কিন্তু ‘গণতান্ত্রিক’ সরকারের মতো আচরণ করতে পারেনি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন