ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলায় প্রধানমন্ত্রীকে অব্যাহতি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অন্য সব আসামিকে নভোথিয়েটার দুর্নীতির তদন্তে কোনো অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় দুদকের দায়ের করা তিনটি মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয় থেকে দুদকের উপ-পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ মামলাগুলোর তদন্ত করে নিম্ন আদালতের জেনারেল রেকর্ডিং শাখায় গত সপ্তাহে এ সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন।
অভিযোগ ভিত্তিহীন হওয়ায় মামলার তদন্তে এ সব অভিযুক্তকে দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার দুদকের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘২০০২ সালে রাজনৈতিক উদ্দেশে দুর্নীতি দমন ব্যুরো মামলাগুলো দায়ের করেছিল। কিন্তু মামলার তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি কমিশন থেকে নিয়মানুযায়ী আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
২০০২ সালের ২৭ মার্চ বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তৎকালীন বিরোধীদলের নেতা শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্ট একনেক সদস্যদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় তিনটি মামলা করে দুর্নীতি দমন ব্যুরো (বিলুপ্ত)।
আসামিদের মধ্যে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া এবং শিক্ষামন্ত্রী এএইচএসকে সাদেক মারা গেছেন। অন্যদের মধ্যে তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, মহীউদ্দীন খান আলমগীর অভিযোগের দায় থেকে উচ্চ আদালত থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বলে সূত্র জানায়।
সূত্র আরও জানায়, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা আলোচিত মামলাগুলো ১৩ বছর ধরে দুদকের অনিষ্পন্ন শাখায় পড়ে ছিল। দুর্নীতি দমন ব্যুরো থেকে দুর্নীতি দমন কমিশন রূপান্তর হওয়ার পর ২০০৫ সালের ২৪ আগস্ট বিচারপতি সুলতান হোসেন খানের কমিশন মামলাগুলোর গুরুত্ব বিবেচনা করে অভিযোগপত্র দাখিলের নির্দেশ দেন।
বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে শেখ হাসিনা পৃথক দুটি রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ২০১০ সালের ৪ মার্চ চার্জশিট দাখিলের আদেশ অবৈধ ঘোষণা করেন।
উৎসঃ লন্ডন বাংলা নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন