ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৫

আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সব দলের অংশগ্রহণে নতুন নির্বাচন দেয়ার নিজেদের প্রতিশ্রুতি সরকার রাখছে না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দেশে একটি নতুন নির্বাচনের লক্ষ্যে সরকারের কাছে ৮টি প্রস্তাব পেশ করেছেন।
বুধবার সন্ধ্যায় দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেন।
প্রস্তাবগুলো হচ্ছে :
১. জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ ও নিরপেক্ষ। তা হবে অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে।
২. সৎ, যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তিদের দ্বারা নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। যাতে ভোটার তালিকার ক্রুটি-বিচ্যুতি দূর করা যায়।
৩. নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে।
৪. নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর দেশে সশস্ত্র বাহিনী তথা সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
৫. বিভিন্ন চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে।
৬. যেসব সরকারি কর্মকর্তা পক্ষপাত দুষ্ট তাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে অপসারণ করতে হবে।
৭. সকল রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে।
৮. বর্তমান সময়ে বন্ধ সকল গণমাধ্যম খুলে দিতে হবে। সেই সঙ্গে মাহমুদুর রহমানসহ সকল গ্রেফতারকৃত সাংবাদিকদের মুক্তি দিতে হবে।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
বুধবার সন্ধ্যায় নিজের গুলশান কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসন এ অভিযোগ করেন।
খালেদা জিয়া বলেন, ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন ৯৫ ভাগ মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। ওই নির্বাচনে কোনো বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেনি। প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে স্বৈরাচার চেপে বসেছে।
তিনি বলেন, সরকার বলেছিল- সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে ৫ জানুয়ারির কথিত নির্বাচন হয়েছিল। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পরে সব দলের অংশগ্রহণে নতুন নির্বাচন হবে। কিন্তু নিজেদের দেয়া প্রতিশ্রুতিই আওয়ামী লীগ রাখছে না। তারা যে কোনো মূল্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চায়।
উৎসঃ শীর্ষ নিউজ ডটকম/মুক্তাদির/জুআ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন