আমরা মিছিল করলে বলে নাশকতা, পুলিশ গুলি করলে মিডিয়ার প্রশংসা পায়, মারা গেলে আপন ভাইয়ের চেয়েও বেশি কাঁদে।
আবার পুলিশি বর্বরতার জন্য রাস্তায়
না নামতে পারলে চেঁচিয়ে বলতে থাকে,
ওরা আন্দোলন করতে পারে না।
এতে গোয়েন্দা সংস্থার ইঞ্জিনিয়ারিং বা পুলিশের পক্ষপাতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে না।
হিটলার, মুসোলিনি, স্টালিনের ফ্যাসিবাদকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে হিংস্র্র
নেকড়ের মতো লেলিয়ে দিয়েছেন আর
একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী ও মিডিয়া তার রক্তপানে উন্মত্ত হয়ে গেছে।
এর অর্থ কী, আমাদের কিছু করার নেই?
এটুকু
বলতে পারি সর্বোপরি প্রয়োজন বুকভরা সাহস। সাহস দেখাতে পারলেই
স্বৈরাচারের প্রথম পরাজয়
ঘটে যাবে। হাসিনা সরকার মুখে যত সবল,
ভেতরে ভেতরে ভীষণ অস্থির,
দুর্বল,আতঙ্কগ্রস্ত। একটি স্ফুলিঙ্গ
বা স্পার্ক হলেই সরকার ভেস্তে যাবে।
শহীদি চেতনায় রাজপথ কাঁপাতে পারলে কাজ হয়ে যাবে।
এখনই
দেশকে বাঁচাতে অকুতোভয়ে রাজপথে নেমে আসতে হবে।
একটি জাতির চূড়ান্ত মুক্তির জন্য
রক্ত তো লাগতেই পারে।
এমনি মরার চেয়ে শহীদি মৃতুতেই
সর্বকালেই বিজয় সুনিশ্চিত । তাই এদেশের সাধারন মানুষের মত এগিয়ে আসলে
জিয়াদের মতো এই
দেশকে উদ্ধার করা যাবে ।
না নামতে পারলে চেঁচিয়ে বলতে থাকে,
ওরা আন্দোলন করতে পারে না।
এতে গোয়েন্দা সংস্থার ইঞ্জিনিয়ারিং বা পুলিশের পক্ষপাতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে না।
হিটলার, মুসোলিনি, স্টালিনের ফ্যাসিবাদকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে হিংস্র্র
নেকড়ের মতো লেলিয়ে দিয়েছেন আর
একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী ও মিডিয়া তার রক্তপানে উন্মত্ত হয়ে গেছে।
এর অর্থ কী, আমাদের কিছু করার নেই?
এটুকু
বলতে পারি সর্বোপরি প্রয়োজন বুকভরা সাহস। সাহস দেখাতে পারলেই
স্বৈরাচারের প্রথম পরাজয়
ঘটে যাবে। হাসিনা সরকার মুখে যত সবল,
ভেতরে ভেতরে ভীষণ অস্থির,
দুর্বল,আতঙ্কগ্রস্ত। একটি স্ফুলিঙ্গ
বা স্পার্ক হলেই সরকার ভেস্তে যাবে।
শহীদি চেতনায় রাজপথ কাঁপাতে পারলে কাজ হয়ে যাবে।
এখনই
দেশকে বাঁচাতে অকুতোভয়ে রাজপথে নেমে আসতে হবে।
একটি জাতির চূড়ান্ত মুক্তির জন্য
রক্ত তো লাগতেই পারে।
এমনি মরার চেয়ে শহীদি মৃতুতেই
সর্বকালেই বিজয় সুনিশ্চিত । তাই এদেশের সাধারন মানুষের মত এগিয়ে আসলে
জিয়াদের মতো এই
দেশকে উদ্ধার করা যাবে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন