ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

নাশকতা বন্ধে গুলি চলবেই : ডিএমপি কমিশনার

পুলিশের গুলিতে সাধারণ মানুষ পঙ্গু এবং হয়রানির শিকার হচ্ছেনা বরং যাদের গুলি করেছে তারা প্রত্যেকেই নাশকতার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া । তিনি বলেন, প্রথম আলোসহ যেসব পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা ১০০% অসত্য বলে দাবী করেন তিনি। নাশকতা রোধে সাধারন মানুষকে হয়রানী করছে পুলিশ এমন অভিযোগের বিষয়ে ফোনে এক স্বাক্ষাতকারে শুক্রবার বেলা ১২টায় তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৪ জানুয়ারী থেকে ২০ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত সন্ত্রাস দমন ও নাশকতা রোধের নামে পুলিশের গুলিতে বিরোধীদলের নেতাকর্মীসহ এখন সাধারণ তরুণরাও কাতরাচ্ছেন রাজধানীর অর্থোপেডিক হাসপাতালে (পঙ্গু হাসপাতাল)। এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অন্তত: ১৭ তরুণের জীবন এখন হুমকির মুখে। কাজ দেখাতে পারলেই শুধু সরকারের দেয়া পুরস্কারে হচ্ছেনা। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকেও টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। যারা সারা রাত থানায় থেকে টাকা দিতে না পেরেছে তাদেরকেও পঙ্গুত্বের শিকার হতে হয়েছে। সরেজমিনে ঘুরে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। এ নিয়ে শীর্ষ কয়েকটি দৈনিক সংবাদ প্রকাশ করেছে। কিন্তু এ সংবাদের কোন সত্যতা নেই বলে অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার।

তিনি স্বাক্ষাতকারে তিনি বলেন,গত ৪ জানুয়ারী থেকে এ পর্যন্ত যাদের পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে, যাদের গুলি করেছে,অথবা পুলিশের গুলিতে মারা গেছে তারা প্রত্যেকেই নাশকতা চালানোর সময়ে গণপিটুনীর শিকার অথবা জনগন তাদের পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিয়েছে এ প্রমান তাদের কাছে রয়েছে। ককটেল বিষ্ফোরণ,পেট্ট্রোল বোমা হামলা, অথবা গাড়িতে আগুন দিয়ে পালানোর সময় হয়তো পুলিশ তাদের করেছে। কশিশনার বলেন , আইনের ৯ থেকে ১০৭ ধারায় উল্লেখ রয়েছে জানমাল নষ্ট,জনগনের ক্ষতিসাধন এবং নিরীহ মানুষকে হয়রানী করলে পুলিশ গুলি ছুড়তে পারে। আর এ জন্যই পুলিশ গুলি করেছে ভবিষ্যত্যে নাশকতা রোধে গুলি করা হবে ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন