আগামী ১২ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিক শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান। গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১২ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিক শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার শাহাদাৎ বার্ষিকী। ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর সরকার তাকে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। সরকার মিথ্যা, কাল্পনিক ও বায়বীয় অভিযোগের ভিত্তিতে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে ভিন্ন এক মহিলাকে ভুয়া মোমেনা বেগম সাজিয়ে তাকে দিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ায়ে ট্রাইব্যুনালে তাকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করে। রায় ঘোষণার পর সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ গঠিত হয়। গণজাগরণ মঞ্চের দাবির প্রেক্ষিতে সরকার আইন সংশোধন করে সংশোধিত আইনে আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসি দাবি করে সরকারপক্ষ আপিল দায়ের করে। আপিল বিভাগ মিথ্যা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আব্দুল কাদের মোল্লাকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ এবং জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া ও তুরস্কসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন এবং সংস্থা আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসি স্থগিত রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। কিন্তু সরকার সকল আহ্বান অগ্রাহ্য করে তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করে।
তিনি বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লা মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছিলেন। কিন্তু তাকে হত্যা করার ৩৪৮ দিন পর রিভিউ আবেদনের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এ রায়ে রিভিউ মেনটেনেবল বলে উল্লেখ করা হয় এবং ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন দায়ের করার সীমা নির্ধারণ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পূর্বে এবং সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক নির্ধারিত ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন দায়েরের আইনী সুযোগ না দিয়ে সরকার আবদুল কাদের মোল্লাকে হত্যা করে রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের এক কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে। এ সরকারকে জনতার আদালতে এই নির্মম হত্যাকান্ডের জন্য একদিন জবাবদিহি করতে হবে।
শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে তিনি জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ১১ ডিসেম্বর সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল, ১২ ডিসেম্বর দোয়া দিবস এবং ইয়াতিম ও দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ঘোষিত উপরোক্ত কর্মসূচি সফল করার জন্য তিনি সংগঠনের সকল শাখার প্রতি আহ্বান জানান এবং দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, আব্দুল কাদের মোল্লা মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেছিলেন। কিন্তু তাকে হত্যা করার ৩৪৮ দিন পর রিভিউ আবেদনের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এ রায়ে রিভিউ মেনটেনেবল বলে উল্লেখ করা হয় এবং ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন দায়ের করার সীমা নির্ধারণ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পূর্বে এবং সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক নির্ধারিত ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন দায়েরের আইনী সুযোগ না দিয়ে সরকার আবদুল কাদের মোল্লাকে হত্যা করে রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের এক কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে। এ সরকারকে জনতার আদালতে এই নির্মম হত্যাকান্ডের জন্য একদিন জবাবদিহি করতে হবে।
শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লার শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে তিনি জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ১১ ডিসেম্বর সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল, ১২ ডিসেম্বর দোয়া দিবস এবং ইয়াতিম ও দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ঘোষিত উপরোক্ত কর্মসূচি সফল করার জন্য তিনি সংগঠনের সকল শাখার প্রতি আহ্বান জানান এবং দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
দৈনিক সংগ্রাম ৈএর সৌজন্যে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন