১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন