১৩ বছরের এই কিশোর এর অপরাধ শিবির করে!! বিবেকের কাছে প্রশ্ন??????তাই চুরির অপরাধ সাজিয়ে মামলা!! হায়রে মানবতা।
যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানের পৈশাচিক নিষ্ঠুরতা নির্মমতা ও বর্বরতার শিকার এই উঠতি বয়সী বালক (আলামিন হোসেন)।হাঁই রেঁ মানবতা??? এমন কিই বা অপরাধ ছিল এই ফুটফুটে সুন্দর ছেলেটির? যে, কোন প্রকার মামলা ছাড়াই অর্থের বিনিময়ে সামান্য একটা চুরির সন্দেহে নিজবাড়ি থেকে ধরে এনে গুলি করে এস পি সাহেব নিরীহ এই ছেলেটা-কে সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব দিয়েছেন আলামিন-কে উপহার!!! আর থমকে দিয়েছেন ছেলেটির আগামীর ভবিষৎ।হাঁই রেঁ নিষ্ঠুরতা??? পাঠ্যপুস্তকে আমরা পড়েছি ★বণ্যেরা বনেই সুন্দর শিশুরা মাতৃ কোলে★পৃথিবীর সকল পিতামাতাই তার সন্তান-কে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেন কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য যে, কোন একজন আইনের পোষাক পরিহিত বেক্তির হীন মানুষিকতার কারনে যে,সন্তান কেবল ৮ম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থাই হারাল তার একটি পা, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বরন করতে হল তার পঙ্গুত্ব নামের অভিসাপ্ত জীবন।তাই আজ প্রিয় যশোর বাসীসহ আমাদের দেশের প্রতিটি সচেতন বিবেকবান প্রগতিশীল মানুষের কাছে একটি প্রশ্ন? এই ছেলেটির পিতামাতা-কে কিইবা শান্তনা দিবেন আপনারা, আর কিইবা হবে এই ছেলেটির জীবনের শেষ পরিণতি? মোঃআলামিন হোসেন ওর আসেপাশে যারা ওকে ঘিঁরে দুই পায়ে দাঁড়িয়ে আছে সবাই ওরই বন্ধু গত কয়েকমাস আগেও আলামিন এদের সাথে স্কুলে যেত হেঁসে খেলে মাতিয়ে রাঁখত তার প্রিয় বন্ধু/বান্ধব ও তার পরিবারের সব্বাইকে।কতই বা হবে আলামিন নামের এই আগামীর বয়স? কিইবা এমন ছিল তার অপরাধ??? ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এই যে, যশোর জেলার পুলিশ সুপার/এস পি আনিসুর রহমান-এর মানুষরুপী দানবী হিংস্রতার কারনে এই আলামিন নামের ছোট্ট বালকের মুখে হাঁসির বদলে চেহারাই তার শুধুই বিষ্মনতার ছায়া, আর দু হাতে দুটি ক্রেস্টই তার জীবনের একমাত্র অবলম্বন।
পরিশেষে সচেতন যশোর বাসীর পক্ষথেকে এস পি আনিসুর রহমানের অবিলম্বে প্রত্যাহারের জন্য গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন