ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ৪ জুলাই, ২০১৫

লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তির প্রতিবাদ ও অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তারের দাবী জানিয়ে ছাত্রশিবিরের বিবৃতি


আল্লাহ, রাসূল সাঃ ও ইসলামের মৌলিক বিধান পবিত্র হজ্জকে কটাক্ষকারী, আত্মস্বীকৃত নাস্তিক লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তির প্রতিবাদ ও অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তারের দাবী জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারী জেনারেল আতিকুর রহমান বলেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে পবিত্র রমজান মাসে লতিফ সিদ্দিকীর মত ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিককে মুক্তি দিয়ে সরকার চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার নিজেদেরকে চূড়ান্ত ভাবে ইসলাম বিদ্বেষী ও নাস্তিক্যবাদী শক্তির দোষর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার ছিল সর্বস্তরের মুসলমানদের সাথে প্রতারণা ও ধোঁকাবাজী। যা তাকে মুক্তির মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়েছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানরা ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে। কিন্তু সরকার মুসলমানদের কলিজায় আঘাত দিতে পরিকল্পিত ভাবে লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দিয়েছে। এই অনৈতিক মুক্তি মূলত ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের প্রশ্রয় এবং লালনের ব্যবস্থা করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এর মাধ্যমে পরিকল্পিত ভাবে উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীল নকশা বাস্তবায়ন করতে চাইছে।
নেতৃবৃন্দ হুশিয়ার করে বলেন, সরকারের ধারাবাহিক ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডে জনগণ এমনিতেই বিক্ষুব্ধ হয়ে আছে। তার উপর মুসলমানদের সাথে এমন ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ অব্যাহত রাখলে গণবিস্ফোরণ ঘটবে। অবিলম্বে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করতে হবে। ইসলামের বিরুদ্ধে কর্মকান্ড বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় ইসলাম রক্ষা ও ইসলামের দুশমনদের প্রতিহত করতে প্রয়োজনে বাংলার মুসলমানরা এক কাঁতারে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিবে। আর তখন যে কোন পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তার দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন