ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৫

'গণগ্রেফতারের পটভূমি তৈরি করতেই সরকার অস্ত্র উদ্ধার নাটক সাজাচ্ছে'

বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের পটভূমি তৈরি করতেই সরকার বিভিন্ন স্থানে অস্ত্র উদ্ধারের নামে নাটক সাজাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘‘নিশ্চিত পতন জেনেই সরকার বিরোধীজোটের আন্দোলনকে কলুষিত করার জন্যই বিভিন্ন স্থানে অস্ত্র উদ্ধারের নাটক সাজিয়ে গণগ্রেফতারের পটভূমি তৈরী করছে। গোটা জাতি বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছে যে, বিরোধী দলের আন্দোলনকে দমন করতে সরকার একের পর এক বিরোধীজোটের শীর্ষনেতা ও কর্মীদের গুম করে ফেলার মতো ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে গুম করে ফেলা হচ্ছে অথচ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে তারা জানেন না। পুলিশের বাইরে কারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে হত্যা, অপহরণ ও গুম করছে?
সরকার জানেনা, পুলিশ, র‌্যাব, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ, সিআইডি কেউ জানেনা তাহলে কারা পুলিশ পরিচয়ে সারাদেশে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে? কারা একের পর এক বিরোধী নেতাকর্মীদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে? এই পরিস্থিতি যে কতটা ভয়াবহতার ইঙ্গিত দিচ্ছে তা যদি সরকার অনুধাবন করতে না পারে তাহলে শাসকগোষ্ঠী এই দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায় তা নিয়েই দেশবাসী চরম উদ্বিগ্ন।
তিনি আরো বলেন, আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও সালাহ উদ্দিন আহমেদকে পুলিশ উদ্ধার করতে না পারার বিষয়টি চরম উদ্বেগজনক। গণতন্ত্র রক্ষা ও রাজনৈতিক সঙ্কট রাজনৈতিকভাবে মীমাংসায় ব্যর্থতার মাধ্যমেই শাসকগোষ্ঠী দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে সরাতেই সরকার ২৮ এপ্রিল ঢাকা ও চট্টগ্রামে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে বলেও তিনি বিবৃতিতে উল্লেখ করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন