‘আনিসুল হককে আমি চিনি না। যাকে চিনি না, তার ব্যাপারে কিছু বলতে চাই না। তিনি কোনোদিন রাজনীতি করেননি। তারা ব্যবসায়ী। ব্যবসা করে সুবিধা নিয়েছেন। কোনোদিন সমাজসেবা করতেও তাকে দেখা যায়নি। তারা কুইক রেন্টাল পেয়েছেন, খাল ভরাট করে হাইরাইজ বিল্ডিং বানিয়েছেন, গার্মেন্টের মালিক হয়ে শ্রমিকদের কম বেতন দিয়ে ঠকিয়েছেন। তিনি একবারও নির্বাচন করার বিষয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেননি। আমি তাকে চিনি না।’ এভাবেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আ.লীগের প্রার্থী এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আনিসুল হকের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। আনিসুল হকের প্রতি ইঙ্গিত করে কবরী বলেন, ‘তিনি কৈ এর তেল দিয়ে কৈ ভাজবেন। রাষ্ট্রের সেবা নিয়ে টাকার মালিক হয়েছেন। আসলে রাজনীতির ভেতরেও রাজনীতি আছে। আমরা তো কালো টাকার মালিকদের সঙ্গে পারব না। আমাদের কোনো দুর্নীতি নেই। কিন্তু আনিসুল হকরা কখনোই মানুষের জন্য কিছু করেননি। আমি দলের বাইরেও মানুষের জন্য অনেক কাজ করেছি। জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি।’ গত ২৪ মার্চ ঢাকা উত্তর সিটি করপোশনের মনোনয়নপত্র কেনেন কবরী। পরদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে নির্বাচন করার ইচ্ছার কথা জানান তিনি। তবে শেখ হাসিনা তাকে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেননি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এর আগেই আনিসুল হককে আনুষ্ঠানিক সমর্থন দেন হাসিনা। এদিকে, মনোনয়নপত্র কিনলেও কবরীর নির্বাচনে অংশ নেয়া এখনও অনিশ্চিত। দলীয় সমর্থন না থাকায় শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে লড়বেন কী না এ নিয়ে সংশয়ে আছেন তিনি নিজেই। দল থেকে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আনিসুল হককে সমর্থন দেয়া হলেও তাকে চেনেন না বলে সাফ জানিয়েছেন দিয়েছেন কবরী। মন্ত্রীত্ব না পাওয়ার আক্ষেপ থেকে মেয়র পদে নির্বাচন করছেন বলেও জানান তিনি। দলীয় সমর্থন নেই তবুও কেন মনোনয়ন কিনেছেন এমন প্রশ্ন করা হলে কবরী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ করেছি। স্বাধীন হওয়ার পরে দল থেকে কিছু পাইনি। খুব কষ্ট করে একবার সংসদ সদস্য হয়েছি। ইচ্ছে ছিলো পরে মন্ত্রী হব। প্রধানমন্ত্রী চাইলে আমাকে মন্ত্রী বানাতে পারতেন। তখন স্বাধীনভাবে কিছু করতে পারতাম। সে সুযোগটা আর পাইনি। তাই এখন মানুষের জন্য কিছু করার ইচ্ছা থেকে মেয়র হতে চাই।’ শেখ হাসিনার সমর্থন না পেলেও নির্বাচন করবেন কী না, এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রথমে কবরী বলেন, ‘এতো স্পর্ধা আমার নেই। আমি স্মার্ট নারী। তবে নেত্রী আমাকে মানা করবেন বলে মনে হয় না। খানিকটা ‘সংশয়’ নিয়ে বলেন, ‘দেখি, নেত্রী (শেখ হাসিনা) কী বলেন। তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আসার অপেক্ষায় আছি। আমার ব্যাপারে সিনিয়র নেতারা অনেক উৎসাহী। তারা আমাকে দেখতে চান। তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কোনো কথা নেই। যেহেতু এটা স্থানীয় নির্বাচন। আমি মনে করি, নির্বাচনে দাঁড়ালেও কোনো সমস্যা নেই। এখন নেত্রী বললেই আর কোনো বাধা নেই।’
ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স
লেবেল
- খবর
- মতামত- বিশ্লেষণ
- বিবৃতি
- রাজনীতি
- প্রেস বিজ্ঞপ্তি
- আন্তর্জাতিক
- প্রচ্ছদ
- আইনশৃঙ্খলা
- শোক সংবাদ
- বিবিধ
- স্মৃতি
- আইন-আদালত
- জাতীয় সংসদ নির্বাচন
- শিক্ষা
- ডেমোক্রেসি
- ইসলাম
- স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিজ্ঞান
- অর্থনীতি
- ইসলামী আন্দোলন
- সাহিত্য-সংস্কৃতি
- হাদীসের বাণী
- শীতবস্ত্র বিতরণ
- সভ্যতা
- ইতিহাস
- গল্প
- মিডিয়া
- শোকবাণী
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- IIUC News
- চিঠি
- কৃষি
- দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন
- প্রবাস
- গবেষণা
- আবিস্কার
- কুরআন
- সম্পাদকীয়
- বাণী
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
- সাইবার ক্রাইম
- দারসুল কুরআন
- ব্রেকিং নিউজ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন