ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ২২ মার্চ, ২০১৫

একজন বিচারপতির বড় হওয়ার গল্প শোনালেন নিজেই


পকেটে পয়সা থাকতো না, হেঁটে হেঁটে বাসায় গিয়েছি। কত রাত না খেয়ে থেকেছি। আর এই পরিশ্রমের ফলেই আজ এই অবস্থানে আসতে পেরেছি।
এভাবেই নিজের জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্প শোনালেন বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আব্দুল ওয়াহ্হাব মিয়া। শনিবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আইন শিক্ষা বিষয়ক এক কর্মশালায় তরুণ আইনজীবীদের উৎসাহিত করতে নিজের জীবনের প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্প বলেন এই বিচারপতি।
সুপ্রিমকোর্টে জুনিয়র আইনজীবী হিসেবে কাজ করার সময়ের বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘বিচারপতি টি এইচ খানের জুনিয়র হিসেবে কাজ শুরু করি। সেই সকালে চেম্বারে এসে রাত ১১-১২টা পযর্ন্ত কাজ করেছি। পকেটে পয়সা থাকতো না তাই তাই কাজ শেষে করে হেটে বাসায় গিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘ইয়াং বয়সে বিয়ে করেছিলাম, রাজধানীর মুগদাতে বাসায় বউ থাকত। বাসায় পৌঁছতে রাত ১/২টা বেজে যেত। আবার সকাল ৮টার মধ্যে চেম্বারে চলে আসতে হত। জীবনে এই পরিশ্রমের ফলেই আজকের অবস্থানে আসতে পেরেছি।’
আইনজীবীদের সততার সঙ্গে কাজ করার পরামর্শ দিয়ে সুনামধন্য এই বিচারপতি বলেন, ‘আমি ২৫ বছরের কর্মজীবনে ২৫টি মিথ্যা কথাও বলিনি।’ প্রবল আত্মবিশ্বাস আর কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা নিয়ে কাজ শুরু করলে জীবনে সফল হওয়া যায় বলে এ সময় মন্তব্য করেন তিনি। ওয়াহ্হাব মিয়া তরুণ আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, ‘মানুষ আইনজীবীদের কাছে আসে উদ্ধার পাওয়ার জন্য, বিপদে পড়ার জন্য নয়। তাই ক্লায়েন্টদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে। কারণ তারা আইনজীবীদের এক অর্থে অন্নদাতা।’  তিনি বলেন, ‘একজন ডাক্তার ভুল করলে একজন রোগী মারা যায়। কিন্তু একজন আইনজীবী ভুল করলে অনেক সময় পুরো পরিবার শেষ হয়ে যায়।’সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী জে আই খান পান্নার সভাপতিত্বে কর্মশালায় আইন কমিশনের সদস্য ড. এম শাহ আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ডীন ড. বোরহান উদ্দিন খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ডীন অধ্যাপক সরকার আলী আক্কাস, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বক্তব্য রাখেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন