ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

হাজির করে প্রমাণ করুন ‘নাটক’ করছি: সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী

ঢাকার নিউজ-১৭ মার্চ ২০১৫: ‘নিখোঁজ’ বিএনপি যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে গেছে বলে আবারও অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী সাবেক সংসদ সদস্য হাসিনা আহমেদ।
সোমবার হাইকোর্টে শুনানিতে সালাহ উদ্দিনের সন্ধান আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো পায়নি বলে জানান অ্যার্টনি জেনারেল মাহবুবে আলম।
শুনানি শেষে হাসিনা আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা জিডি করতে যাই, কিন্তু সেটি নেয়া হয়নি। উত্তরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) যে রিপোর্ট আদালতে দাখিল করেছে সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীই আমার স্বামীকে তুলে নিয়ে গেছে। দেশ টিভিতে দারোয়ানের ইন্টারভিউসহ অন্যান্য গণমাধ্যমেও আপনারা প্রচার করেছেন। সুতরাং উনারা যে বক্তব্য দিয়েছেন তা মিথ্যা এবং বানোয়াট।’
সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলছে আমরা নাটক করছি। আমরা যদি নাটকই করবো, তাহলে তো সরকারের আরো দায়িত্ব বেড়ে যায় বিষয়টি প্রমাণ করার। সরকারে দায়িত্ব- ওরা নাটক করছে, আমরা সালাহ উদ্দিনকে জনগণ ও আদালতে সম্মুখে হাজির করে প্রমাণ করবো আসলে ব্যাপারটা কী?’
সালাহ উদ্দিন আহমদের স্ত্রী হাসিনা আহমদের দাবি, ‘ডিবি’ পরিচয়দানকারী একদল অস্ত্রধারী গত ১০ মার্চ রাতে তার স্বামীকে উত্তরা থেকে ধরে নিয়ে গেছে। উত্তরার ওই বাড়ির নিরাপত্তাকর্মীও সালাহ উদ্দিনকে ধরে নেয়ার বর্ণনা দিয়েছেন।
হাসিনা আহমেদ বলেন, ‘ওই দিন রাত ১০টার সময় ছয় গাড়ি লোক ওইখানে যায়, উত্তরার বাসায় যেখানে উনি (সালাহ উদ্দিন) ছিলেন। ওই বাসায় ঢুকে সিকিউরিটি গার্ডকে উনারা ডিবির (পুলিশের গোয়েন্দা শাখা) পরিচয় দেন এবং উনাদের কার্ড দেখান।’
‘ডিবির পরিচয় দিয়ে উনারা উপরের তলায় উঠে যান, যেখানে উনি ছিলেন। সেখানে গিয়ে উনার দরজা ধাক্কায়ে মোটামুটি ভেঙে ফেলে ভেতরে ঢুকে যান। ঠিক সেই মুহূর্তে উনি আমাকে কল দেন। কল দিয়ে জানান যে আমাকে এ রকম আটক করার চেষ্টা করতেছে। এ মুহূর্তেই লাইনটা ওরা কেটে ফেলে। কেটে ফেলার পর আমি 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন