ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৫

যুগান্তরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জামায়াত-শিবিরের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করতেই কাল্পনিক রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়েছে - তাসনীম আলম


দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে “সারা দেশে সর্বোচ্চ সতর্কতার নির্দেশ” শিরোনামে গতকাল বুধবার প্রকাশিত রিপোর্টে ‘জামায়াত ও শিবির ইতিমধ্যেই সারা দেশে আত্মগোপনে থাকা সমর যুদ্ধে অভিজ্ঞ আফগান ফেরত শতাধিক যোদ্ধাকে তাদের দলে ভিড়িয়েছে। এ ছাড়া পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা, আনসারুল্লাহ বাংলা টীম, তেহরিকি তালেবান, কাশ্মীরী মুজাহিদ, হামজা ব্রিগেড ও আরাকানের রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের একটি অংশকেও তাদের দলে নিতে সক্ষম হয়েছে।’ মর্মে যেসব ভিত্তিহীন মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অধ্যাপক মো. তাসনীম আলম এক বিবৃতিতে বলেন, দৈনিক যুগান্তরের রিপোর্টে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে যেসব কথা লেখা হয়েছে তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। জামায়াত ও ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার মনগড়া তথ্য পরিবেশন করেছেন। 
তিনি বলেন, দৈনিক যুগান্তরের রিপোর্টের জবাবে আমি স্পষ্ট ভাষায় জানাতে চাই যে, আফগান ফেরত কোনো যোদ্ধাকে জামায়াত ও ছাত্রশিবির দলে ভিড়ায়নি। জামায়াত নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক ধারার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাই যুগান্তরের রিপোর্টে উপরোল্লিখিত সংগঠনগুলোকে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের দলে নেয়ার প্রশ্নই আসে না। কোনো জঙ্গি সংগঠনকে জামায়াতের অর্থের যোগান দেয়া কিংবা ইন্ধন দেয়ার প্রশ্ন সম্পূর্ণ অবান্তর। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করার হীন উদ্দেশ্যেই দৈনিক যুগান্তরে এ কাল্পনিক রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়েছে। 
জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে এ ধরনের কাল্পনিক রিপোর্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার জন্য তিনি যুগান্তর পত্রিকা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন