ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫

মুজাহিদ অন্যায় করেননি। ক্ষমা চাইবেন না


কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামান ভাইও তাদের ফাঁসির রায়ের পরে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাননি। ক্ষমা চাওয়ার কোনো প্রশ্নও আসে না। কারণ, মুজাহিদ অন্যায় করেননি। তাই মুজাহিদও ক্ষমা চাইবেন না। 
বুধবার (১৮ নভেম্বর) মৃত্যুদণ্ডের চূড়ান্ত রায় পুনর্বিবেচনায় (রিভিউ) ফাঁসির রায় বহাল থাকায় এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় মুজাহিদের বড় ভাই ও জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আলী আফজাল মোহম্মদ খালেছ এসব কথা বলেন। 
‘নিরীহ নিরপরাধ’ মুজাহিদকে আইনি প্রক্রিয়ায় মারার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে এ সরকার বলেও অভিযোগ করেন মোহম্মদ খালেছ।
তিনি বলেন, আজ যে রায় ঘোষণা করা হলো তা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। আমাদের পরিবার এ রায় প্রত্যাখ্যান করেছে। 
তিনি বলেন, মুজাহিদ জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার কারণে এ রায় দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ ছাড়া এমন রায়ের অন্য কোনো কারণ নেই। 
খালেছ বলেন, ১৯৭০ সালে ফরিদপুর থেকে চলে যান মুজাহিদ। তারপর একাত্তরে তো তিনি ফরিদপুরেই ছিলেন না। মুজাহিদের বিরুদ্ধে ফরিদপুর থেকে যে মামলা করা হয়েছে তার একটির সঙ্গেও মুজাহিদ জড়িত ছিলেন না। এছাড়া তার বিরুদ্ধে যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন সেগুলোও ‘মিথ্যা এবং সাজানো’। 
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা কিছুই করতে চাই না। তবে জামায়াত যে সব কর্মসূচি দেবে তার সঙ্গে আমরা একমত পোষণ করবো। সূত্র: বাংলানিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন