ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

*আজ ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস* “নব্য বাকশালী সরকার ও আধিপত্যবাদী অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবার আহ্বান”


আজ ঐতিহাসিক ৭ নবেম্বর। মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অবৈধ ও একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী মহাজোট যখন বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের নির্বিচারে গ্রেফতার করছে, যখন বিদেশীসহ প্রতিনিয়ত মানুষ খুন হচ্ছে, যখন কোথাও কারো জীবনের নিরাপত্তা নেই, যখন সন্তান হারা পিতা তার খুন হওয়া ছেলের বিচার প্রত্যাশা করেন না, ঠিক এমন একটি বিভীষিকাময় সময়ে এবার দিবসটি পালন করা হচ্ছে। দিবসটি পালনের প্রাক্কালে বিএনপি চেয়ারপার্সনও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ দেশের অধিকাংশ রাজনীতিকদল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা দেশের এ সংকটময় পরিস্থিতিতে জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। যদিও সরকার জাতীয় ঐক্যের এ আহ্বানকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে দেশের অধিকাংশ মানুষের চাওয়াকে অগ্রাহ্য করে চলেছে। একের পর এক মানুষ খুন হচ্ছে। শাসকদল খুনিদের গ্রেফতার না করে ঘটনা ঘটলেই বিরোধী দলের উপর দায় চাপিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা নিতে চায়। শত প্রতিকূলতার মধ্যেই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ছাড়াও জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে বিস্তারিত কর্মসূচি নিয়েছে। এবারও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নব্য বাকশালী সরকার ও আধিপত্যবাদী অপশক্তি রুখতে সংকল্পবদ্ধ বিরোধী রাজনৈতিক জোট। বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমাদ, বিএনপির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জমান রিপনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে প্রথক বাণী দিয়েছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ দেশের মানুষ মনে করেন, স্বাধীনতা পরবর্তীকালে ১৯৭৫ সালের ৭ নবেম্বর না হলে বাংলাদেশের ইতিহাস ভিন্নরকম হতে পারতো। এ জন্য যতদিন স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ থাকবে, এর ইতিহাসে ৭ নবেম্বর একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে থাকবে। রুশ-ভারতের অক্ষশক্তির চক্রান্তের বিরুদ্ধে স্বাধীন বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যগণ গর্জে ওঠেছিল সেদিন। আজকে সংহতি দিবসের প্রেক্ষাপটেও সেই সিপাহী-জনতার অনন্য সাধারণ বিপ্লবের মতো স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে অভিন্ন প্ল্যাটফর্মের অটুট ঐক্য দরকার। এ সময়ে আরও দরকার বর্ণ চোরাদের ব্যাপারে সজাগ থাকা।
এমন এক সময়ে আজ বেসরকারিভাবে ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে দিবসটি পালন করা হচ্ছে যখন দেশে-বিদেশে প্রত্যাখ্যাত আওয়ামী সরকার জোর করে আবার ক্ষমতা ধরে রেখেছে। তারা নিজেদের অবস্থানকে শক্ত করতে বিরোধী জোটের নেতাদের বিরুদ্ধে নতুন নতুন মামলা দিয়ে যাচ্ছে। নানাভাবে হয়রানি-নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হচ্ছে। বিরোধী জোটের সিনিয়র নেতাদের মিথ্যা অভিযোগে বিচারের নামে ফাঁসি দেয়ার আয়োজন করছে। বিএনপি-জামায়াতের সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। যেখানে মানবিক দিকটিও বিবেচনায় আনা হচ্ছেনা। জনসমর্থন না থাকায় তারা এখন ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। বিরোধী জোটের আন্দোলন মোকাবিলায় অনেক আগেই সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। গুলী করে বিরোধী কণ্ঠ স্তব্ধ করতে চাচ্ছে। তারপরও রাজপথে রয়েছে বিরোধী ২০ দলীয় রাজনৈতিক জোট। তারা বলছে, অহিংস আন্দোলনের মাধ্যমে অবৈধ এ সরকারের বিদায় ঘটানো হবে। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ। ৭৫-এর মতোই আবারো আধিপত্যবাদী অপশক্তি রুখতে সংকল্পবদ্ধ বিরোধী জোট।
প্রতি বছরই ৭ নবেম্বর পূর্বদিকে সূর্য ওঠে এবং পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। তবুও যেন দিনটি আসে নবতর আবেদন নিয়ে। এ দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের ভাগ্য নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলে তাদের রুখবার এ আবেদন কি কখনো পুরানো হবার? কর্নেল (অব.) শাফায়াত জামিলের ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগস্ট ও ষড়যন্ত্রময় নবেম্বর’ গ্রন্থে এ ভয়াবহ ও ষড়যন্ত্রের স্বরূপ তিনি নিজেই উন্মোচন করেছেন তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। পঁচাত্তরের ৩ নবেম্বর কিভাবে সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো, কারা করলো, কিভাবে তাকে বন্দী করা হলো এবং পরিস্থিতি সামাল দেয়ার পর কিভাবে জিয়াকে বিদেশে পাঠিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করা হলো, কারা সহযোগিতা করলো, কারা করলো না, কিভাবে সিপাহী বিপ্লবের লিফলেট ছড়িয়ে পড়লো এবং কেন তারা ব্যর্থ হলেন। একজন অভ্যুত্থানকারী সাবেক সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তিনি তার ভাষায় উক্ত গ্রন্থে তুলে ধরেছেন। তবে এ থেকে ৩ নবেম্বর থেকে ৭ নবেম্বর পর্যন্ত অরাজক পরিস্থিতির একটি বিবরণ পাওয়া যায়। আর তা থেকেই ৭ নবেম্বরের গুরুত্ব জাতির সামনে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
কার্যত অক্টোবরেই অভ্যুত্থানের ষড়যন্ত্র চূড়ান্ত করা হয়। ৩ নবেম্বর থেকে সেনাবাহিনীতে শুরু হয় এক ভয়ানক আত্মঘাতী সংঘাত। সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে সংঘটিত হয় ব্যর্থ অভ্যুত্থান, ভেঙ্গে ফেলা হয় সেনাবাহিনীর ‘চেইন অব কমান্ড'। মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়া হয় অফিসার ও জওয়ানদের। এ সময় জেলখানার অভ্যন্তরে সংঘটিত হয় চার নেতা হত্যাকান্ড, প্রেসিডেন্টকে করা হয় ক্ষমতাচ্যুত, সংবিধান স্থগিত করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি আবু সাদত মোহাম্মদ সায়েমকে করা হয় নতুন প্রেসিডেন্ট। জনপ্রশাসনে শুরু হয় চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা। এ সময় দেশে জারি করা হয় সামরিক শাসন। জাতির ভবিষ্যৎ থেকে যায় অনিশ্চয়তার অন্ধকারে। জাতির এমনি এক ক্রান্তিলগ্নে ইথারে ভেসে আসে একটি ভাবগম্ভীর কণ্ঠস্বর- ‘প্রিয় দেশবাসী, আমি জেনারেল জিয়া বলছি...।’ 
একাত্তরের দিক নির্দেশনাহীন দিনগুলোর মতো আবার জিয়ার কণ্ঠস্বর শুনে জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। নাগরিকদের মনে পড়ে ৭ নবেম্বর সুবহে সাদিকের পর ঢাকার রাজপথে ট্যাংকের চাকার ঘর ঘর আওয়াজ ছাপিয়ে প্রকম্পিত হয়ে উঠা ‘নারায়ে তাকবীর- আল্লাহ আকবর’ ধ্বনির কথা। ট্যাংকের ওপর সেদিন অনেক উৎসাহিত জনতাকে লাফিয়ে ওঠে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সাথে কোলাকুলি করতেও দেখা গেছে। সিপাহী-জনতার কণ্ঠে মুহুর্মুহু ধ্বনিত হয়েছে ‘সিপাহী-জনতা ঐক্য অমর হোক, জিন্দাবাদ', ‘সিপাহী-জনতা ঐক্য গড়ো, বাংলাদেশ রক্ষা করো।’ অতঃপর ৭ নবেম্বর প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ডেপুটি চীফ মার্শাল ল’ এডমিনিস্ট্রেটর নিয়োগ করেন। জেনারেল জিয়া দায়িত্বগ্রহণের পর প্রথমেই দক্ষতার সাথে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। এভাবেই জিয়া বাংলাদেশীদের জন্য হয়ে ওঠেন ‘ত্রাণকর্তা’।
বিশিষ্ট সাংবাদিক-কলামিস্ট সাদেক খানের ভাষায়- ‘১৯৭৫ সালের সিপাহী জনতার বিপ্লবের মধ্যদিয়ে কৃত অর্থে বাংলাদেশের সার্বভৌম মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সূচনা হয়।’ প্রসঙ্গত, ৬ নবেম্বর কর্নেল তাহেরের নির্দেশে সেনাবাহিনীতে ছড়িয়ে পড়ে ‘সিপাহী বিপ্লব’ শিরোনামে একটি লিফলেট। ফলে মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ সমর্থিত সিপাহীরা দ্রুততার মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হতে সমর্থ হয়। ঐক্যবদ্ধ সিপাহী-জনতা ছিনিয়ে আনে ৭ নবেম্বরের সাফল্যের বিজয়গাঁথা।
বাণী : মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে বিএনপির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ৭৫-এর ৭ নভেম্বর সৈনিক-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবে জাতিসত্বার স্বাধীন অস্তিত্ব ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত হয়। ১৯৭৫ সালের এ দিনে আধিপত্যবাদী শক্তির নীল নকশা প্রতিহত করে এদেশের বীর সৈনিক ও জনতা এক ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে নতুন প্রত্যয়ে জেগে উঠে। ৭ নবেম্বর বিপ্লবের সফলতার সিঁড়ি বেয়েই জাতি বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক মুক্তির পথ পেয়েছে। ৭ নবেম্বরের বিপ্লবের নায়ক ছিলেন এদেশের অকুতোভয় দেশপ্রেমিক সৈনিক-জনতা। স্বাধীনতার মহান ঘোষক জিয়াউর রহমানকে তারা মনে করতেন তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রাণপুরুষ। বাণীতে তিনি আরও বলেন, ৭ নবেম্বর বিপ্লব উত্তর সময়ে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন করে দেশের উন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন-যার ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশের এই অর্থনীতি। আজকের এই মহান দিনে আমি সবাইকে আহ্বান জানাই- যে চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯৭৫ সালে আমরা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলাম, সেই একই চেতনাকে বুকে ধারণ করে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় আবার সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
বাংলাদেশ ন্যাপ ৭ নবেম্বর ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ১৯৭৫ সালের সিপাহী জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশের সার্বভৌম মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সূচনা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। আজ যখন আবারো দেশকে গণতন্ত্রহীন করার ষড়যন্ত্র চলছে তখন সমগ্র জাতিকে ৭ নবেম্বরের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হবার কোন বিকল্প নাই। আজ এমন এমন এক সময়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করছি যখন নির্বাচনের নামে প্রহসনের মাধ্যমে বাকশালী সরকার ক্ষমতাসীন। এ দেশীয় দোসরদের সহায়তায় ভিনদেশী হায়েনারা বাংলাদেশের লাল-সবুজের মানচিত্র খুবলে খেতে উদ্যত রয়েছে।
কর্মসূচি : ঐতিহাসিক ৭ নবেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে বিএনপি ১০ দিনের কর্মসূচি নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে আজ ভোর ৬টায় দলের নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ও সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডনে থাকায় সকাল ১০টায় বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে দলের প্রতিষ্ঠাতা ও মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাযারে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং ফাতেহা পাঠ করা হবে। এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভাসহ সেমিনার সেম্পোজিয়ামের আয়োজন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হবে।
এছাড়া জামায়াতে ইসলামী, জাগপা, লেবারপার্টি, এনপিপি, বিজেপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। তারা দিবসটির তাৎপর্য আলোচনায় সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করেছে।

(মোহাম্মদ জাফর ইকবাল,দৈনিক সংগ্রাম)!!!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন