ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

যৌথবাহিনীর ধর্ষনঃ একই পরিবারের ৩ জন ধর্ষিত, বাদ গেল না ১২ বছরের শিশুও

যৌথবাহিনীর ধর্ষনঃ একই পরিবারের ৩ জন ধর্ষিত, বাদ গেল না ১২ বছরের শিশুও সিরাজগঞ্জ জেলার সয়েদাবাদ ইউনিয়নের পঞ্চসোনা গ্রামে রাতের আঁধারে যৌথ বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। এসময় তাদের সাথে উপস্থিত ছিল আওয়ামীলীগের স্থানীয় ক্যাডার রব্বানি ও তার সহযোগিরা। গ্রামটিতে গিয়ে কাওকে না পেয়ে তারা বাড়িঘর ভাংচুর করে। স্থানীয় আব্দুল মণ্ডল এর বাড়ীতে তাকে না পেয়ে বাড়ীতে উপস্থিত তার স্ত্রী (৩৫), কন্যা (১২) আর শালিকাকে (২৪) যাচ্ছেতাই গালিগালাজ করে। এসময় চরিত্রহীন রব্বানি তার কন্যাকে নিয়ে বাজে কথা বললে মণ্ডলের স্ত্রী তাকে বাধা দিলে রব্বানি মেয়ের জামা ধরে টানাটানি করে। মেয়েটি ভয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতেই রব্বানির সহযোগীরা মেয়েটিকে আটকিয়ে ফেলে এসময় আব্দুল মণ্ডলের শ্যালিকা চিৎকার করে তাদেরকে থামতে বলেন। উপস্থিত র্যব, পুলিশদেরকে উদ্যশ্য করে তাদেরকে থামতে বলেন। কিন্তু তারা কোন সারা না দিয়ে চুপচাপ দাড়িয়ে ছিল। প্রতিবেশি প্রত্যক্ষদর্শী জানায় এসময় আব্দুল মণ্ডলের শ্যালিকা চিৎকার করে বলেন, "তোরা ওর গায়ে হাত দিস না। যা করার আমাকে কর।" এসময় একজন র্যাব সদস্য তার দিকে এগিয়ে যায় ও অশোভন আচরণ করে। পুরো ঘটনার সময় উপস্থিত ছিল অপারেশন টিম এর প্রধান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিলটন চন্দ্র রায়। কিন্তু তিনি কোন পদক্ষেপ নেননি। এসময় অন্য এক র্যাব সদস্য বাড়ির প্রধান গেট আটকিয়ে দেয়। তারা প্রায় ৩ ঘণ্টা উপস্থিত ছিল সেই বাড়ীতে। অবশেষে ভোর চারটার দিকে তারা সেই বাড়ি ত্যাগ করে। স্থানীয় লোকজন ভয়ে সেই বাড়ীতে যেতে পারেনি। পরে একজন প্রতিবেশি গ্রাম্য ডাক্তার এর মাধ্যমে মেয়েটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। প্রতিবেশিদের কাছ থেকে জানা যায় আব্দুল মণ্ডলের স্ত্রী, কন্যা ও শ্যালিকা তিন জনকেই ধর্ষণ করে রব্বানি ও তার বাহিনীর সদস্যরা। ভিকটিম জানিয়েছে দুজন র্যাব সদস্যও এ নৃশংস কাজে অংশ নেয়। ভয়ে তারা মামলাও করতে পারেননি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন