ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০১৫

আদালত সরকারের আজ্ঞাবহ: জাফরুল্লাহ

বর্তমান দেশের আদালত সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
তিনি মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার বিচারই যদি হবে, তবে বকশিবাজার মাঠে কেন? ওখানে তো সেনা আইনে বিডিআর বিদ্রোহের বিচার হয়। খালেদা জিয়ার বিচার কেন সেখানে হবে? আসলে সরকার এর মাধ্যমে একটি ভীতি ছড়ানোর চেষ্টা করছে।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার নামে দুদকের মামলা আছে। যেমন মামলা আছে খালেদা জিয়ার নামেও। কিন্তু সিনহার বিরুদ্ধে যে কোনো মুহূর্তে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হতে পারে, এ ঘটনা বিরল।’
গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘সরকারি হিসাবে ১৪ জন জঙ্গিদের হাতে নিহত হয়েছে। অপরদিকে সরকারি বাহিনীর হাতে মরেছে ১১৪ জন।’
এ সময় তিনি বলেন, ‘এরশাদ সাহেবও তার ক্ষমতা থাকাকালীন কেঁদেছিলেন, শেখ হাসিনাও বার্ন ইউনিটে গিয়ে কান্নাকাটি করে এসেছেন। অথচ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে একদিনও বক্তব্য দেননি।’
জাফরুল্লাহ দাবি করেন, বর্তমান সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশকে জঙ্গি বানানোর চেষ্টা করছে। তারা মনে করে জঙ্গি প্রমাণ করতে পারলে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা যাবে। কিন্তু তাদের মনে রাখাতে হবে পশ্চিমা শক্তিগুলোই জঙ্গি তৈরি করে, তারাই লালন করে।
আটক নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্নার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অপরাধ করেছে ছাত্রলীগ। একজন মোবাইলে কথা বলতেই পারে। তাই বলে ছাত্রলীগ তার নাম মুছে দিতে পারে না। শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল গঠনের জন্য যেমন তার নাম মুছে দিতে পারি না। কারণ মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান ছিল। তেমনি মান্নার বিষয়ও একই।’
এ সময় সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ বলেন, ‘পত্রিকায় একটি খবর বেরিয়েছে মানবাধিকার কমিশিনের চেয়ারম্যান (মিজানুর রহমান) মাহমুদুর রহমান মান্নার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে কমিটি গঠনের আহ্বান জানিয়ে চিঠি দিয়েছে। এটা যদি সত্য হয়, তবে তা খুবই দুঃখজনক।’
তিনি বলেন, ‘কারণ দেশে এতগুলো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। দুটি ছেলের বুকে ৫৪টি গুলিবিদ্ধ হয়েছে, তারপরও পুলিশ বলেছে গণপিটুনি। সে সময় এই চেয়ারম্যান কোনো কথা বলেননি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো-ভিসি আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, ড্যাব সহ-সভাপতি আবদুস সালাম, গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার প্রমুখ।
উৎসঃ লন্ডন বাংলা নিউজ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন