বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বাধার মুখে বিচার কার্য না চালিয়েই এজলাস ছাড়তে বাধ্য হলেনন চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় দুই বিচারক। তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ নুরুল হুদা ও বিভাগীয় বিশেষ দায়রা জজ এসএম আতাউর রহমান। রোববার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বিগত দিনে আইনজীবী সমিতির এক সিদ্ধান্তের ফলে গত ২৬ বছর ধরে হরতাল চলাকালে চট্টগ্রামে আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেন না আইনজীবীরা। এতে আদালত স্বাভাবিক কাজ বন্ধ থাকে। কিন্তু বিএনপির টানা হরতালের মধ্যে রোববার সকালে এই দুই বিচারক আদালতের কাজ শুরু করেন। এই অবস্থায় বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা বিচারকাজে অংশ না নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এসময় তারা বিচারকাজ বন্ধ রাখার দাবি জানান। এরপর বেলা ১১টার দিকে দুই বিচারক এজলাস ত্যাগে বাধ্য হন। বিষয়টি নিশ্চিত করে বিশেষ জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘মামলা জট কমানোর জন্য দুই বিচারক হরতালের মধ্যে বিচারকাজ শুরু করেন। কিন্তু বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে এজলাস ছাড়েন দুই বিচারক।’ এর আগে হরতালে আদালত পরিচালনার বিষয়ে গত কয়েকদিন ধরে আইনজীবীদের দু’পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠক হয়। তবে এসব বৈঠকে দুই পক্ষ মতঐক্যে পৌঁছতে না পারার পর সকালে এ ঘটনা ঘটলো।া ডেস্ক রিপোর্ট বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বাধার মুখে বিচার কার্য না চালিয়েই এজলাস ছাড়তে বাধ্য হলেনন চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় দুই বিচারক। তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ নুরুল হুদা ও বিভাগীয় বিশেষ দায়রা জজ এসএম আতাউর রহমান। রোববার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বিগত দিনে আইনজীবী সমিতির এক সিদ্ধান্তের ফলে গত ২৬ বছর ধরে হরতাল চলাকালে চট্টগ্রামে আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেন না আইনজীবীরা। এতে আদালত স্বাভাবিক কাজ বন্ধ থাকে। কিন্তু বিএনপির টানা হরতালের মধ্যে রোববার সকালে এই দুই বিচারক আদালতের কাজ শুরু করেন। এই অবস্থায় বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা বিচারকাজে অংশ না নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এসময় তারা বিচারকাজ বন্ধ রাখার দাবি জানান। এরপর বেলা ১১টার দিকে দুই বিচারক এজলাস ত্যাগে বাধ্য হন। বিষয়টি নিশ্চিত করে বিশেষ জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘মামলা জট কমানোর জন্য দুই বিচারক হরতালের মধ্যে বিচারকাজ শুরু করেন। কিন্তু বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে এজলাস ছাড়েন দুই বিচারক।’ এর আগে হরতালে আদালত পরিচালনার বিষয়ে গত কয়েকদিন ধরে আইনজীবীদের দু’পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠক হয়। তবে এসব বৈঠকে দুই পক্ষ মতঐক্যে পৌঁছতে না পারার পর সকালে এ ঘটনা ঘটলো।
উৎসঃ আমার বাংলাদেশ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন