ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৬

কেয়ামতের দিন আমার যদি সুযোগ থাকে এই ঘটনার প্রতিবাদ না করায় এদেশের বড় বড় একজন আলেমকেও আমি আল্লাহ্‌র কাঠগড়ায় না তুলে ছাড়বনা


সত্যি বলতে কি, কেয়ামতের দিন আমার যদি সুযোগ থাকে এই ঘটনার প্রতিবাদ না করায় এদেশের বড় বড় একজন আলেমকেও আমি আল্লাহ্‌র কাঠগড়ায় না তুলে ছাড়বনা"
কিছুদিন ধরেই চলছে জিহাদী বই নাম দিয়ে কোরআন হাদিস, তাফসীর ও ইসলামী সাহিত্য পাওয়া গেলে গ্রেফতার! যেন মহা অস্ত্র এটা। সরকারের ভিতর কিছু ইসলাম বিদ্বেষী লোকের পরিকল্পনা মাফিক এদেশের জনতাকে ইসলাম থেকে সরিয়ে নিতে একটি মহা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। রুমে নৈতিকতা ধ্বংসকারী রসগুপ্তের "দেবর-ভাবীর রাতের লীলা" বই পেলে খুশি হয়ে পরবর্তী পর্ব কেনার টাকা দিয়ে যাচ্ছে আর "চরিত্র গঠনের মৌলিক উপাদান" বইটি পেলে গ্রেফতার করছে! ইসলাম ধ্বংসের এই ষড়যন্ত্রটা কি এদেশের আলেম সমাজ কিছুই বুঝতে পারছেনা!!! 
পত্রিকায় প্রকাশ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ছাত্রী হল থেকে বিপুল পরিমাণ বিভিন্ন ইসলামী বই উদ্ধার করেছে বিশ্ববিদ্যলয় প্রশাসন। বিস্তারিত-http://bit.ly/2bzf2Iv

কতবড় স্পর্ধা! ইসলাম কি এদেশে নিষিদ্ধ? অথচ ইসলামী বই রাখার অপরাধে এখন গ্রেফতার করা শুরু করেছে ছাত্রীদেরকে। কেউ যেন ভয়ে নিজের বাসা বাড়িতেও কোরআন হাদিস, তাফসীর, ও ইসলামী সাহিত্য রাখতে না পারে তাই শুরু করেছে কমলমতী বোনদের উপর নির্যাতন। এসব ধরপাকড়েও যদি কোরআন হাদিস ইসলামী সাহিত্য রাখা বন্ধ না হয় তখন আর গ্রেফতার নয়, জঙ্গি নাম দিয়ে সরাসরি গুলি করা হবে..
নিষিদ্ধ কোন বই হলে সেই বই জব্দ করা যেতে পারে। এখানে কি তেমন কোন বই আছে যেটা আগে নিষিদ্ধ করার পরেও তারা রেখেছে? এই স্পর্ধা চবি প্রশাসন ও সরকার কোথায় পেল যে ইসলামী বই রাখাকে অপরাধ হিসাবে গন্য করলো!!
এদেশের আলেম সমাজের নেতৃত্বে সকল মুসলিম যদি এই ষড়যন্ত্রের এখনি মূলোৎপাটন না করে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম চরিত্র গঠনে রসগুপ্তের রসময় বই ছাড়া কিছুই পাবেনা। আর এর জন্য আপনি দায়ী হবেন কেয়ামতের ময়দানে। আপনার নির্লিপ্ততার সুযোগে ইসলামকে জানার সকল পথ রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে! বিষয়টি সবাইকে ভেবে দেখার আহ্ববান করছি। জনসচেতনতা বাড়াতে একযোগে বিষয়টি নিয়ে লেখালেখি করুন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন