ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৬

আমান আযমীর মায়ের জিডি গৃহীত হয়নি

তিন দিন ধরে নিখোঁজ সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর মা আফিফা আযম (৮৪) লিখিত আকারে রমনা থানায় তার ছেলেকে তুলে নেয়ার বিষয়টি অবহিত করেছেন। তবে তার লিখিত অভিযোগটি থানা পুলিশ অফিসিয়ালি গ্রহণ করেনি। পুলিশ বলেছে, বিষয়টি তারা তদন্ত করবেন, এরপরই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

আফিফা আযম রাজধানীর রমনা থানায় অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ নুরুজ্জামানের মাধ্যমে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলে তা অফিসিয়ালি গ্রহণ না করে আবেদনের কপি রেখে তদন্ত করে দেখবেন বলে কর্তব্যরত অফিসার মৌখিকভাবে জানান। গত বুধবার রাতে লিখিত এই সাধারণ ডায়েরি নিয়ে তারা থানায় গিয়েছিলেন। সেখানে আফিফা আযম লিখেছেন, তার চতুর্থ ছেলে সেনাবাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীকে (৫৭) গত ২২ আগস্ট রাত অনুমান ৯টার সময় রমনা থানার বড় মগবাজারের ১১৯/২ কাজী অফিস লেনের বাসা থেকে ২০-৩০ জন লোক তুলে নিয়ে যায়। তারা জোরপূর্বক বাসায় প্রবেশ করে। 

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, এ সময় বাসার গার্ড, গৃহকর্মী ও বাসার লোকজনের ব্যবহৃত সাতটি মোবাইল, একটি ট্যাব ও সিপিওসহ আযমীকে বলপূর্বক অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় তারা। বাসার নিচে গার্ড ও প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন বাইরে আরো ২৫-৩০ জনের একটি দল অবস্থান করছিল। আযমীকে বহনকারী গাড়িটির নম্বর ঢাকা মেট্রো ঘ-১৪-১৬৮০। বহরে ২০টির মতো গাড়ি ছিল বলে আফিফা আযম তার অভিযোগে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সর্বমোট ৫০-৬০ জনের দলের অনেকে নিজেদেরকে ডিবির পরিচয় প্রদান করে। পরে আমরা থানা ও ডিবি অফিসে খোঁজ নিলে তাহারা জানায় আমার ছেলে তাহাদের কাছে নাই। পরের দিন পত্রিকায়ও এ ধরনের আটক/নিখোঁজ খবর প্রকাশ করে।’

আফিফা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, ‘আমি বৃদ্ধা মানুষ। আমার ছয় সন্তানের অন্যরা দেশের বাইরে অবস্থান করায় এই ছেলের সেবায় কোনো রকমে বেঁচে আছি। আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর অনুপস্থিতিতে আমি বিভ্রান্ত, সাথে সাথে আপনাদেরকে বিষয়টি অবহিত করতে পারিনি। এমতাবস্থায় আমার ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমী নিখোঁজ থাকার বিষয়টি আপনার থানায় সাধারণ ডায়েরির অন্তর্ভুক্ত করে সন্ধান প্রদানে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করবেন।’

এ দিকে সাধারণ ডায়েরির বিষয়ে গত রাত পৌনে ৮টায় রমনা থানায় যোগাযোগ করা হলে ডিউটি অফিসার এসআই মাসুদ জানান, এই নামে থানায় কেউ সাধারণ ডায়েরি করেননি।

সূত্র: নয়াদিগন্ত

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন