বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ যারা খালেদাকে জন্মদিনের কেক না কাটার উপদেশ দেয় , টুঙ্গি পারায় গিয়ে পাতানো বাপের কবরের পাশে রাত কাটায়।আবার হাসিনা বিরোধী হুঙ্কার দেয়। ওরা বীর নয়, গোপালভাঁড়ের মতো লোক হাসানো বঙ্গভাঁড়। তার রাজনৈতিক মূল্য এক পয়সাও না। খালেদার সঙ্গে ছবি তুলে বিখ্যাত হয়।
৫ জানুয়ারীতে যারা গণতন্ত্র রক্ষায় প্রতিবাদ করে নাই, ঘরে খিল মেরে লুকিয়েছিল। যারা স্বৈরাচারী হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন না করে বাপ মুজিবের জন্য এখনো কান্নাকাটি করে। যারা বাকশালীদের উত্খাতের বদলে জামায়েতকে মাইনাস করতে বলে... আমি তাদের উদ্দেশ্য জানি।
স্বৈরাচারদের সংসদে জামায়াত গেছে। আবার ৯০এর আন্দোলনেও থেকেছে। আবার ৯৬ তে খাদেলার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের সঙ্গে রাজপথে। আবার ৫ জানুয়ারীর গনতন্ত্র হত্যার বিরুদ্ধে শত শত প্রান বিলিয়ে দিয়েছে। সেদিন কোথায় ছিলেন, এমাজুদ্দিন, কাদের সিদ্দিকী, আন্দালিব পার্থরা?
স্বৈরাচার , যুদ্ধাপরাধী , মেথর, পাপি, পকেটমার.. বুঝি না। বুঝি ৫ জানুয়ারীতে কারা গনতন্ত্র বাঁচাতে বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিলো। কারা সবোচ্চ্য ত্যগ শিকার করে শহীদ হয়েছিলো।আমি তাদের সঙ্গে নরকে যাবো, কিন্তু কাদের সিদ্দিকির সঙ্গে বেহেস্তে যাবো না।
ভুক্তভুগী দলের উচিত নিজেদের অধিকার, অর্জন, কারন, আইনের খেলা, রাজপথ, সমাবেশ , একত্রিত হয়ে কার্যক্রম জানান দেয়া। যা সত্য তাই বল্লাম। দালাল মনে করলে করুক। আমার কাজ ইতিহাস বিশ্লেষণ করে যুক্তি তুলে ধরা। আমি কারো খাই না পড়িও না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন