ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৬

আমার ছোট্ট প্রশ্নঃ জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলী বছরে ট্যাক্স দিতেন কতো ?


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  মীর কাসেম আলীকে নিয়ে মিডিয়ার আগ্রহের শেষ নাই । তিনি নাকি জামায়াতে মুল অর্থ দাতা, কোটি কোটি টাকার মালিক । তার অর্থের কারনে নাকি খোদ আমেরিকাও নড়া চড়া করে, এমনি ধারনা দেয় আমাদের মিডিয়া । এনিয়ে মীর কাসেমের মেয়ের জামাই সাইফুল ইসলাম ফেসবুকে কিছু লিখেছেন । চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাইফুল আমেরিকায় উচ্চশিক্ষায় রত । তিনি লিখেছেন, 
"মীর কাসেম আলির হাজার কোটি টাকা..."। " মীর কাসেম বিচার বন্ধ করার জন্য কয়েক মিলিওন ডলার দিয়েছে আমেরিকাকে..." । আরো কত নিউজ !! আহা উনি যদি কিছু টাকা আমেরিকায় উনার মেয়েকে দিতো । বেচারা ২ বাচ্চা নিয়ে এক বেড রুমের বাসায় গাদাগাদি করে থাকে । আরেক মেয়ে মালয়েশিয়াই পার্ট টাইম চাকরি করে নিজের পড়াশুনা চালায় । ২ ছেলের কোথা শুনলে সাংবাদিকদের মিথ্যুক না বলে আমাদেরকেই মিথ্যুক বলবে । আর ২ দিন পর মারা যাবে, এখনও হাজার কোটির টাকাটা কোথায় মীর কাসেম আলি ফ্যামিলি কে জানাছে না । নিশ্চয় মৃত্যুর পর সেই টাকা নিয়ে কোন প্লান আছে !
২০০৮ এ সুইডেনে মেয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিলেন মীর কাসেম আলি । তখন উনার আরও রমরমা অবস্থা। এখন সরকারে ভয়ে টাকা পয়সা কোথাও লুকিয়ে রেখেছে হয়ত কিন্তু তখন তো তার দল ক্ষমতায় ! অথচ তার মেয়ের বাসায় তখন খাট নাই । এক বড় ভাই, হাসান ভাই, এর বাসা থেকে একটি ছোট বিছানার ব্যবস্থা করলাম। হাসি মুখে উনি কষ্ট করে থাকল । আমি মনে মনে বললাম, মেয়ের এই অবস্থা দেখে এবার কিছু পাবো । যাওয়ার সময় বুকে জড়িয়ে ধরে বলে, " মিয়া, সৎ ভাবে কষ্ট করে থাকার মাঝেই আনন্দ" । গত বছর আমার মেয়ে, তুবা, ইশারা-ইঙ্গিতে বলছিল, তার Disney Land যাওয়ার শখ । সে যেহেতু বুঝে এটা বাবার জন্য কষ্ট হবে, তাই সরাসরি বলে না কিন্তু বাবার জন্য তো ইশারাই যথেষ্ট । বাকিটা ম্যানেজ করেছি । Took her to Disney last year। যে বাবার হাজার কোটি টাকা কিন্তু ছেলে মেয়েরা কষ্ট করে জীবন কাটায় । এটা কি ধরনের মানুষ !
অপেক্ষা একটা কম্পনের। সেটা মানুষ সৃষ্টি হোক অথবা প্রাকৃতিক হোক, সেটা অবশ্যই হবে । মিথ্যা, অবিচার, জুলুম, নির্যাতনের উপর নির্মিত সমাজ either বিনির্মিত হবে অথবা ভেঙ্গে পরবে । আমাদের কান্না এবং কষ্টের দিন শেষ । আমরা জুলুমের শেষ পর্যায়ে। আমাদের মানসিক প্রশান্তির অনেক কিছু আছে, আছে কোরআনের পাতায় পাতায় সান্ত্বনা । আছে অনেক মানুষের নিঃস্বার্থ ভালবাসা । ধৈর্যর বিনময়ে পুরস্কারের আকাঙ্ক্ষা । কিন্তু তাদের কিছুই পাওয়ার নাই । তোমাদের কান্না/হতাশা শুরু হবে খুব তাড়াতাড়ি । আর থাকবেনা কোন মানসিক প্রশান্তি । জ্বলো প্রতিহিংসার আগুনে, জ্বলতে থাকো প্রতিনিয়ত-প্রতিক্ষন ।। সংগৃহীত

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন