ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৬

বানোয়াট অভিযোগে জামায়াতের নেতৃবৃন্দের সন্তানদের প্রতি নজরদারী বাড়ানো সম্পূর্ণ অন্যায় ও অযৌক্তিক


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্ক ৬ আগস্ট ২০১৬, শনিবার, দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় ৫ আগস্ট প্রকাশিক রিপোর্টে ‘জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দের সন্তানদের’ জড়িয়ে যে ভিত্তিহীন মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারী অধ্যাপক মোঃ তাসনীম আলম আজ ৬ আগস্ট প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন, “গুলশানের রেস্তোরায় ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ঈদ জামায়াতের পাশে জঙ্গি হামলার ঘটনার পেছনে জামায়াত নেতৃবৃন্দের সন্তানদের কোন ধরনের সম্পৃক্ততা ছিল না। কাজেই এ ধরনের বানোয়াট অভিযোগে জামায়াতের নেতৃবৃন্দের সন্তানদের প্রতি নজরদারী বাড়ানো সম্পূর্ণ অন্যায় ও অযৌক্তিক। 
আমাদের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত অসত্য রিপোর্টের জবাবে আমি স্পষ্ট ভাষায় জানাতে চাই যে, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অর্থায়নে জামায়াতের নেতাদের পরিবারের মদদ থাকার যে ধারণার কথা প্রচার করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ অমূলক ও বায়বীয়। 
জামায়াতের সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, জনাব মীর কাশেম আলী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সন্তানদের জঙ্গি সম্পৃক্ততার বিষয় সরকারের নীতি-নির্ধারকদের সন্দেহের যে কথা আমাদের সময় পত্রিকার রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে তা একেবারে অন্তঃসারশূন্য। জামায়াতের নেতা-কর্মীরা কখনো প্রতিশোধ পরায়ণতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। কাজেই জামায়াত নেতাদের সন্তানদের জঙ্গিদের সাথে সংশ্লিষ্টতা গড়ে তোলার প্রশ্নই আসে না। 
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বরাত দিয়ে গুলশান ও শোলাকিয়ার জঙ্গিদের সাথে জামায়াতের নেতাদের সন্তানদের যোগসূত্র থাকার যে কথা তিনি শুনেছেন বলে আমাদের সময়ের রিপোর্টে লেখা হয়েছে তার কোন ভিত্তি নেই। এভাবে অসত্য বক্তব্য ছেপে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। 
তাই জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের সন্তানদের জড়িয়ে ভিত্তিহীন মিথ্যা রিপোর্ট প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আশা করছি যে, তারা ভবিষ্যতে বস্তুনিষ্ঠ রিপোর্ট প্রকাশ করবেন।”

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন