ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ স

আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট দক্ষিণগাও বাজার এর পক্ষ থেকে সকল গ্রাহক, শুভাকাংখীসহ সবাইকে জানাই সালাম শুভেচ্ছা। এইগ্রুপে যারা আছেন তাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার এলাকারসকলকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে রেমিটপন্স পাঠানোর আহবান জানাচ্ছি। রাজারবাগ, কুসুমবাগ, দক্ষিনগাও, শাহীবাগ, মানিকদিয়া, বাইকদিয়া, নন্দিপাড়াসহ সকল এলাকার গ্রাহক, শুভাকাংখী, শুভানুধ্যায়ীদের প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হলোঃ ০১৭১১-৪৫৮১৫১, ০১৭০০৯২৫২৪১

বুধবার, ৩ আগস্ট, ২০১৬

এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের আত্ব তুষ্টি পেঁচনের দিকে নিয়ে যাবেঃ সৈয়দ শাহাদাত হোসাইন


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অনেক স্যাররা ম্যাসেন্জারের সাহায্যে অনুরুধ করছেন আমি যেন এমপিও ভুক্ত বেসরকারি শিক্ষকদের দাবীর ব্যাপারে কিছু লিখি।তাদের অনুরুধে বেশ কয়েকটি আবেদন লিখেছি। অনেকে যার যার নিজস্ব কমেন্টস দিয়ে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।আবার অনেকে কড়া সুরে আদেশ করেছেন। তাদের সবাইকে আমার হৃদয়ের গহিন্ কোন থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।এবার আমি আমার ভার্সিটি লাইফের একটি ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই এভাবে--চবি ক্যাম্পাসে কোন বিশেষ ছাএ সংগঠনের একটি বিশাল মিছিল আসছিল, সবাই মিছিলের শ্লোগান দিচ্ছিল এভাবে লড়াই লড়াই লড়াই চাই লড়াই করে বাঁচতে চাই। মাঝ পথে প্রতিপক্ষের হামলা হল উক্ত মিছিলে।মুহুর্তের মধ্যে মিছিলের অংশগ্রহনকারীরা প্রায় সবাই উদাও।উপস্হিত কয়েকজন হামলার মধ্যেও ঠীকে থেকেছিল এবং প্রতিপক্ষের হামলা মোকাবেলা করেছিল। তাদের কেউ সতিত্বদের উদ্দের্শে ব্যাঙ্গ করে বলতে শুনেছিলাম এভাবে লড়াই লড়াই লড়াই চাই শুরু হলে আমি নাই।হ্যা প্রিয় পাঠক গন আমি আপনাদের কাছে এই ঘটনা শেয়ার করার মধ্য দিয়ে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে এটাই বুঝাতে চায়ছি যে সবাই একমত আছি বেসরকারি শিক্ষকদের সব ধরনের সুবিধা পেতে হবে এবং সর্বোপরি শিক্ষা জাতীয়করন এর দাবী যুক্তিকতা কতটুকু।অথচ আন্দোলন যখন শুরু হয়ে যায় তখন নানান অজুহাতে নিজেকে দুরে সরিয়ে রাখি।তবে এটা ঠীক যে আন্দোলন এর সুফল সব শিক্ষকগণ পেয়ে যান স্বয়ংক্রিয় ভাবে।অপরদিকে বদনামের ভাগিদার হন যারা রোদে জ্বলে বৃষ্টিতে ভিজে শিক্ষকদের আন্দোলনের দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়ে দাবী আদায়ের জন্য ব্যস্হ সময় কাটিয়েছিলেন তাদের।যখনই আমরা সফলতা পেয়ে যায় তখনই এক মুহুর্তের জন্য মনে করিনা এই সব শিক্ষক সংগঠনের কিংবা নেতৃবৃন্দ্বের কথা।সেদিন এক শিক্ষক তার ফেবু স্টেটাসে বলছিলেন এসব আন্দোলনে দাবী দাওয়া দিয়ে আর কি হবে? সরকার পর্যায়ক্রমে শিক্ষকদের সব কিছু দিয়ে দিবে আমি আশায় বুক বেঁধেছি এমনটি যদি হয় তাহলে আমাদের জন্য খুবই ভাল হয়।অনেক স্যারের আত্যতুষ্টিও এ সবের কারন?কথায় আছে কোলের শিশুও কান্না না করলে দুধ পায়না।এখন শিক্ষক গন যদি এত আত্ব তুষ্টি নিয়ে ঘরে বসে থাকেন আর সরকারের নিকট দাবী দাওয়ার ব্যাপােরে শান্তি পুর্ণ সমাধানের পথ না খোঁজেন কিংবা নিজেদের অধিকারের ব্যাপরে সচেতন না হন তাহলে বলতে হবে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধঁবে কে?উত্তর হচ্ছে যার কাজ তাকে নিজেকেই দায়িত্ব নিতে হবে।ভুল হলে আর কারো মনে দুঃখ পেলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।প্লিজ।।শিক্ষকদের সন্মান দেখাতাম বলেই এই মহান পেশায় নিজেকে জড়িয়েছি।কিন্ত......।

লেখকঃসৈয়দ শাহাদাত হোসাইন
সহকারি অধ্যাপক

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন